বছরের পর বছর রক্তে-ঘামে জমানো অর্থে হাউসবোটটি বানিয়েছিলেন তরুণ খায়রুল কবির (সামী)। ঢাকার যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া এলাকায় তাঁর বাড়ি। সেখানে একটি পাঞ্জাবির ছোট শোরুম আছে তাঁর। খায়রুল নিজেও একজন পর্যটক। ঘুরে বেড়ান দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। একসময় নিজেই ট্যুর আয়োজন শুরু করেন। সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওরে এসে নানা রঙের হাউসবোট দেখে বিষয়টি মনে ধরে তাঁর। নিজেও এ রকম একটা বোট বানানোর স্বপ্ন দেখেন। অনেক কষ্টে টাকা জোগাড় করে শুরু করেন হাউসবোট তৈরির কাজ। এটি বানাতে তাঁর ব্যয় হয় ২২ লাখ টাকা।

‘এবার বর্ষায় হাওরে আসার আমন্ত্রণ। আপনাদের হাউসবোট অপেক্ষায় আছে।’ ২১ মে নিজের ফেসবুক আইডিতে হাউসবোট রাহবারের চমৎকার কিছু ছবি দিয়ে এ কথা লিখে পোস্ট দেন খায়রুল কবির। এরপর দুটি প্যাকেজে দুইবার হাউসবোটটি পর্যটকদের নিয়ে টাঙ্গুয়ার হাওরে ঘুরে বেড়িয়েছে। তৃতীয় ট্যুর ছিল ৩০ মে। ১২ জন পর্যটককে নিয়ে হাওরে যায় বোট। সারা দিন হাওরে ঘোরেন পর্যটকেরা। সন্ধ্যায় হাউসবোট পর্যটকদের নিয়ে রওনা হয় হাওরের উত্তর পাড়ের শহীদ সিরাজ লেকের (নীলাদ্রি) উদ্দেশে। এখানেই হাউসবোটে পর্যটকেরা রাত যাপন করেন। ঘুরে বেড়ান আশপাশের নীলাদ্রি লেক, বারেক টিলা, শিমুলবাগান ও যাদুকাটা নদীর তীরে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews