আঠারোর সেই কৈশোর পাড়ি দেওয়া দেওয়া সময়ে চুল ছিল তাঁর অনেক প্রিয়। বন্ধুরা মজা করে চুলে হাত দিলে কতটা বিরক্ত হতেন, তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাইরাল হয়েছে। কিন্তু জীবন এখন তাঁকে নতুন এক সুর গেঁথে দিয়েছে, যেটার তাল–লয় স্থিতধী। এখন মাঠে থেকেই খোঁজ নেন গ্যালারিতে বসে থাকা স্ত্রী খেয়েছেন কি না।
কোহলি, মানুষ বদলায়, আপনিও বদলেছেন। তবে মানুষের সবকিছু পাল্টে গেলেও শেকড়টা থাকে। বেঙ্গালুরু শহরটা, এই শহরের এই ফ্র্যাঞ্চাইজিটি কোহলির সেই শেকড়। সেখান থেকে গজানো চারা গাছ কৈশোর ও তারুণ্য পেরিয়ে এখন পরিণত ‘মহীরুহ’—এসবটাই বেঙ্গালুরুর হাওয়া–জলের অবদান। আর এই শহর, এই ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য কোহলির অবদান? শুধু নামটাই তাঁর বিরাট কোহলি—জাতীয় দল বাদে বাকি সবটাই তো রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জন্য!