ছবির ক্যাপশান,
ঢাকা থেকে প্রকাশিত সংবাদপত্র।
২ ঘন্টা আগে
ইসির সূত্রে এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদালত কাউকে ফেরারি ঘোষণা করলে তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য হবেন, এমন বিধান যুক্ত হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতায়।
'গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ'র (আরপিও) ১২ অনুচ্ছেদের (১) উপদফায় এই বিধান যুক্ত করে সংসদ নির্বাচনের প্রধান এই আইনের খসড়া মঙ্গলবার চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
বিগত নির্বাচনগুলোতে সাজাপ্রাপ্ত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নির্বাচনে অযোগ্য হতেন।
খসড়া আইনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের বিধানও তুলে দেয়া হচ্ছে। প্রার্থী বা তার প্রস্তাবকারী/সমর্থনকারীকে সশরীরে রিটার্নিং বা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি।
এসব বিধান কার্যকর হলে আওয়ামী লীগের পলাতক নেতারা আগামী সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার অযোগ্য হয়ে পড়বেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
যদিও ফেরারি আসামিকে ভোটে অযোগ্য ঘোষণার বিধান অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার হতে পারে— নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে এক চিঠিতে এমন মন্তব্য করেছিল ইসি। এখন কমিশন নিজেই ওই বিধান আইনে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিল।
এছাড়া, ইসির চূড়ান্ত করা আরপিওতে অন্তত ৪৫টি সংশোধনী আনার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এই খবরে বলা হয়েছে, চব্বিশের জুলাই-অগাস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গণহত্যার ঘটনায় তখন পুলিশের মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) দায়িত্বে থাকা চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আদলতে জবানবন্দি দিয়েছেন, যিনি রাজস্বাক্ষী হয়েছেন।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন তার জবানবন্দিতে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে সরাসরি লেথাল উইপন (মারণাস্ত্র) ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জবানবন্দিতে তিনি আরও বলেছেন, তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের মাধ্যমে গত বছরের ১৮ জুলাই শেখ হাসিনার ওই নির্দেশনা পেয়েছিলেন তিনি। সেদিন থেকেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে মারণাস্ত্র ব্যবহার শুরু হয়েছিল। শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের নির্দেশে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ এমন জবানবন্দি দেন সাবেক এ আইজিপি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে দেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠনের পর এই প্রথম কোনো আসামি অপরাধ স্বীকার করে 'অ্যাপ্রুভার' (রাজসাক্ষী) হিসেবে জবানবন্দি দিলেন।

অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ ফিরছে সুপ্রিম কোর্টের হাতে— সমকালের প্রধান শিরোনাম এটি। এই খবরও আজ সকল পত্রিকা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করেছে।
এই খবরে বলা হয়েছে, অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধানের ক্ষমতা সুপ্রিম কোর্টের কাছে ফিরিয়ে দিতে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
একইসঙ্গে, আগামী তিন মাসের মধ্যে বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দেয়া হয়েছে রায়ে।
গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দেন।
রায়ে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ সংশোধন বাতিল করে পূর্বের (১৯৭২ সালের) অবস্থায় ফিরিয়ে দিয়ে এ সংক্রান্ত রুল যথাযথ ঘোষণা করেন আদালত।
উল্লেখ্য, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ, ২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে এবং বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা চেয়ে গত বছরের ২৫ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের সাত আইনজীবী একটি রিট করেন। যার প্রেক্ষিতে এই রায় এলো।

এতে বলা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার দ্রুত শেষ করতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।
গতকাল মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ভবন ও সংলগ্ন এলাকা পরিদর্শন শেষে আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
তিনি বলেছেন, 'আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ভবনসংলগ্ন টিনশেড ভবন খালি হয়ে গেলে আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-৩ গঠন করতে পারি। এটি করা গেলে গুমসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচারকাজ দ্রুত করা যাবে।'
টিনশেড ভবনে এখন দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের কাজ করার কথা এ সময় উল্লেখ করেন আসিফ নজরুল। যা কয়েকদিনের মধ্যেই মূল ভবনে চলে যাবে।
একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছিল আওয়ামী লীগ সরকার।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সেই সরকারের পতনের পর দায়িত্ব নেয়া অন্তর্বর্তী সরকার এ ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনা এবং তার সহযোগীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়।

এতে বলা হয়েছে, কোথাও প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া , কোথাও ছাত্র সংসদ নির্বাচন ঘিরে বিক্ষোভ-সংঘর্ষ, আবার কোথাও পাশের গ্রামের বাসিন্দাদের সঙ্গে মারামারি— সব মিলিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাভাবিক কার্যক্রম।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চলমান অস্থিরতার শুরু বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে।
তাদের আন্দোলনের মধ্যেই আলাদা ইস্যুকে কেন্দ্র করে আরও তিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় যথাক্রমে চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্থিরতা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এরই মধ্যে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয় ।
জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো অস্থির হচ্ছে, তা শুভ লক্ষণ নয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এমন ঘটনা কেন ঘটছে, তা খুঁজে বের করে দ্রুত সমাধান করা উচিত। না হলে দীর্ঘ মেয়াদে উচ্চশিক্ষা সংকটে পড়বে।

এতে বলা হয়েছে, কোনও রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের পক্ষে নয় বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি।
একইসঙ্গে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিদ্যমান পদ্ধতিতেই হতে হবে বলে আবারও নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে দলটি।
বিএনপি নেতাদের ভাষ্য, দেশের মানুষ পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) কী সেটা বোঝে না। সংবিধানেও পিআর নেই এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও তা বাস্তবসম্মত নয়।
গত সোমবার রাতে গুলশানে চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপি'র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয় বলে সূত্র জানিয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে নেতারা আওয়ামী লীগের অপকর্ম ও গণহত্যার বিচারের কথা যেমন বলেছে, তেমনই জাতীয় পার্টির অপকর্মেরও বিচার হতে পারে বলে মনে করছেন তারা।
তবে, এক্ষেত্রে কোনও মব কালচার তৈরি করে একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির পক্ষে থাকবে না বিএনপি।
ভোটের ঘোষণা আসার পর বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে দাবি-দাওয়া আসাকে নির্বাচন বিলম্বিত কিংবা বানচালের ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছে বিএনপি।
এদিকে, গণঅধিকার সভাপতি নুরুল হক নুর ও জাগপার একাংশের সভাপতি খন্দকার লুৎফুর রহমানের ওপর হামলার প্রেক্ষিতে দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিকে 'উদ্বেগজনক' বলে মনে করছে বিএনপি।

প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক দল বা অন্য কোনো সংগঠনের আহ্বানে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অবরোধ-বিক্ষোভ সমাবেশ হচ্ছে প্রায়ই। কোথাও কোথাও পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষ হচ্ছে।
এসব ঘটনায় কোনও কোনও ক্ষেত্রে 'উৎসাহী' কিছু সদস্যের কর্মকান্ড দেখে পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের মনে সন্দেহ জাগছে। এসব অতি উৎসাহী পুলিশ সদস্যদের বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছে পুলিশ সদর দপ্তর!
এ ব্যাপারে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে বিশেষ বার্তা পাঠানো হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
পুলিশ সূত্র বলছে, সম্প্রতি পুলিশ সদর দপ্তরে অনির্ধারিত বিশেষ বৈঠকে ক্ষেত্রবিশেষে পুলিশের বাড়াবাড়ি নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। পুলিশ সদস্যদের সহনশীল থেকে পরিস্থিতি মোকাবিলার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এই খবরে বলা হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী এস এম ফরহাদের প্রার্থিতা নিয়ে চ্যালেঞ্জ করা বামপন্থী নেত্রী বি এম ফাহমিদা আলমকে ঢাবির এক শিক্ষার্থী গণধর্ষণের হুমকি দেয়ার ঘটনায় উত্তাল ক্যাম্পাস।
হুমকি দেয়া ওই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ও শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের আবাসিক শিক্ষার্থী আলী হুসেন।
তার বিচারের দাবি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কসহ শিক্ষকদের সাদা দল, ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থী ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এ ঘটনায় ইতোমধ্যে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
'গণধর্ষণের' হুমকির প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে ছাত্রদল।
এদিন সংবাদ সম্মেলন করে 'গণধর্ষণের' হুমকিদাতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানায় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বলছে, ধর্ষণের হুমকি নারীর স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
এদিকে 'গণধর্ষণের' হুমকি দেয়া শিক্ষার্থী ইসলামী ছাত্রশিবিরের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ করেছেন ঢাকসু নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ মনোনীত বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি পদপ্রার্থী আব্দুল কাদের।
তবে, অন্যের ওপর দায় না দিয়ে অপরাধীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবু সাদিক।

NILPHAMARI EPZ: Worker killed in clash with law enforcers; অর্থাৎ নীলফামারী ইপিজেডে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে শ্রমিক নিহত। ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের দ্বিতীয় প্রধান খবর এটি।
এতে বলা হয়েছে, কারখানা বন্ধ ও ছাঁটাইয়ের জেরে নীলফামারীর উত্তরা এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোনে (ইপিজেড) শ্রমিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষে একজন নিহত এবং ২৫ জন আহত হয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার এ ঘটনায় নিহত মো. হাবিব (৩২) নীলফামারী সদর উপজেলার ছোট সাঙ্গোলসি গ্রামের দুলাল ইসলামের ছেলে। তিনি উত্তরা ইপিজেডের ইকু ইন্টারন্যাশনালের কর্মী ছিলেন।
নিহতের বড় ভাই আশিকুর রহমান বলেছেন, নিহত হাবিব রাতের ডিউটি শেষে সকালে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে সংঘর্ষে তিনি মারা যান।
এভারগ্রীন (বিডি) লিমিটেড নামের একটি কারখানা প্রায় ৫০ জন শ্রমিককে ছাঁটাই করেছে। এরপর থেকেই উত্তেজনা বাড়তে থাকে। তার মধ্যে আবার গতকাল দুইদিনের ছুটিও ঘোষণা করে কারখানা কর্তৃপক্ষ।
যার প্রেক্ষিতে শ্রমিকরা নীলফামারী-সৈয়দপুর সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।
তখন যৌথবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে শ্রমিকদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষ বাধে।
