পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরও বলেন, সরকারের প্রচেষ্টার ফলে নারীর ক্ষমতায়ন, লিঙ্গসমতা, শিশুদের অধিকার, বয়স্কদের অধিকার, শ্রমিকদের অধিকার, অভিযোগ নিষ্পত্তি, ন্যায়বিচারে প্রবেশাধিকার, ধর্মীয় স্বাধীনতা, বাক্স্বাধীনতা এবং রাজনৈতিক সমাবেশ করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। সরকারের এত অর্জন সত্ত্বেও দুঃখের বিষয় হলো, মার্কিন প্রতিবেদনে সরকারের অনেক উন্নতি ও অর্জন স্বীকার করা হয়নি। এ ছাড়া কিছু বিচ্ছিন্ন ও ভিত্তিহীন অভিযোগ তোলা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী হিসেবে উল্লেখ করা হলেও তিনি গৃহবন্দী নন বলে মন্তব্য করেছেন সেহেলী সাবরীন। তিনি বলেন, এটাও স্পষ্ট যে প্রতিবেদনে বেশির ভাগ স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বেসরকারি সাহায্য সংস্থা (বেনামী সূত্রসহ) থেকে অনুমাননির্ভর তথ্য নিয়ে অভিযোগ তোলা হয়েছে। এসব সংস্থার বেশির ভাগই যুক্তরাষ্ট্র কিংবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় পরিচালিত। এ কারণে প্রতিবেদনে স্বাভাবিকভাবেই পক্ষপাতদুষ্ট বিষয়গুলো স্পষ্ট হয়েছে।