ব্রিটেন তথা কমনওয়েলথভুক্ত ১৬টি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ ৯৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। জীবনের ৭০ বছরই তিনি ছিলেন রাষ্ট্রপ্রধান। তার বর্ণাঢ্য জীবনের অনেক কিছুই আজ বিশ্বময় প্রকাশিত হচ্ছে। লেখাটি রানিকে নিয়ে আমার স্মৃতিচারণ।





ছোটবেলায় একটি ছড়া শুনেছি-Pussy cat, pussy cat, Where have you been, I have been to London, To see the Queen. এই ছড়া জানার পর শিক্ষা ও ভ্রমণ উপলক্ষ্যে বহুবার লন্ডনে গিয়েছি। তবে ২০১৩ সালের লন্ডন ভ্রমণ নানা কারণে গুরুত্ব বহন করে এবং স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

না, আমি সেবার রানিকে দেখতে যাইনি, গিয়েছি অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজের শতবর্ষ পূর্তি সম্মেলনে, তবে সৌভাগ্যক্রমে মহামান্য রানির সঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়েছে।

লন্ডন পৌঁছার পর আমার জ্যেষ্ঠ সন্তান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তদানীন্তন সহযোগী অধ্যাপক ও লন্ডনে পোস্ট ডক্টরাল গবেষক ড. মুশফিক মান্নান চৌধুরী আমাকে জানাল, সেদিনের আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে কমনওয়েলথ প্রধান ও অ্যাসোসিয়েশনের পৃষ্ঠপোষক মহামান্য রানির বাসস্থান বাকিংহাম প্যালেসে অভ্যর্থনার বিষয়টি রয়েছে, যেখানে কেবলমাত্র নির্বাচিত কয়েকজন শামিল হতে পারবেন।

বস্তুত এজন্যই বাকিংহাম প্যালেস দেখা ও মহামান্য রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়টি আমি তখনো জানতে পারিনি। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে রানির প্রাসাদ ভ্রমণের আমন্ত্রণপত্রটি আমার হাতে আসায় আমি মনে হয় আকাশের চাঁদ হাতে পেলাম।

আমন্ত্রণপত্রের পাশাপাশি রানির সঙ্গে সাক্ষাতের নিয়ম-কানুনও আমাদের জানিয়ে দেওয়া হলো। গভীর আগ্রহ নিয়ে আমি দিনটির অপেক্ষায় রইলাম। অপেক্ষার অংশ হিসাবে আমি ১৭ অক্টোবর রাত ৯টায় ঘুমাতে চলে গেলাম। এক ধরনের মানসিক অস্থিরতা কাজ করছিল বলে ঘুম আসছিল না। মনে পড়ে গেল, ৪০ বছর আগে ম্যানচেস্টার বিজনেস স্কুলের ছাত্র হিসাবে ব্রিটিশ কাউন্সিলের সৌজন্যে রানিকে দেখতে পেয়েছিলাম।

সে সময় রানির বয়স ছিল ৪৭ বছর আর তার সন্তানাদি ছিল তারুণ্যে ভরা। ব্রিটেনের মানুষ তো বটেই, সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ রানির নামে শ্রদ্ধাবনত ও মাতোয়ারা। রানি কমনওয়েলথপ্রধান; তবে তিনি কমনওয়েলথভুক্ত কয়েকটি দেশের এখনো রাষ্ট্রপ্রধান। তাকে একনজর দেখার জন্য বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ টেলিভিশনের সামনে রাত কাটিয়ে দিয়েছে বলে শুনেছি।

তার জন্মদিন কিংবা সিংহাসন আরোহণের দিনগুলোর অনুষ্ঠান টেলিভিশনে দেখার জন্য অফিস, আদালত, কারখানা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছেড়ে লাখ লাখ মানুষ বিনিদ্র রাত্রি যাপন করেছে কিংবা ঘুম চোখে জেগে বসে থেকেছে। বাকিংহাম প্যালেস থেকে খানিক দূরের উচ্চ দালানগুলোর ছাদ অতি উচ্চ ভাড়ায় অনেকে ভাড়া নিয়েছেন, যাতে তারা বাকিংহাম প্যালেস ও রানিকে একনজর দেখতে পান।

জনসমাগম নিয়ন্ত্রণের জন্য পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীকে হিমশিম খেতে দেখেছি। ব্রিটেনে সবকিছু নিয়ে বিতর্ক থাকলেও রানিকে নিয়ে বিতর্ক কদাচিৎ শুনেছি। রানি হচ্ছে সাক্ষাৎ দেবীতুল্য। তাকে দেখা কিংবা সামান্য সংস্পর্শে আসা জীবনের অন্যতম প্রধান প্রাপ্তি।

তার প্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেসের চতুর্দিকে নিরাপত্তাবেস্টনী আছে; কিন্তু তারপরও হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি সেখানে নিত্যদিনের ঘটনা। সেই বাকিংহাম প্যালেসের উদ্দেশে আমরা সবাই সাতটার দিকে রওনা হব। আগেই বলেছি, এক ধরনের চাঞ্চল্য ও উত্তেজনায় ঘুম আসতে বিলম্ব হয়ে গেল। তবে আগেই কাপড়-চোপড়, প্রবেশপত্র ও পরিচয়পত্র হাতের কাছে রেখে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছি, তা টের পাইনি।

ঘুম থেকে যখন উঠি, তখন দেখি ঘড়িতে ১০টা বেজে গেছে। ঘড়িতে তাকিয়েই অনুশোচনায় আমার মন ভরে গেল। পাশে শোয়া স্ত্রীকে অনুযোগের স্বরে কথা বলতে যাব, তখন দেখলাম আমার মোবাইলটি বেজে উঠেছে এবং তাতে সকাল ৫টা বাজে। ধড়ে প্রাণ ফিরে এলো। আমার একটি নিরন্তর স্বভাব হলো, দেশ ছেড়েই যেখানেই যাই না কেন; বরাবর বাংলাদেশ সময় ঘড়িতে ধরে রাখি। এটা আমি আমার দেশপ্রীতি ও দেশাত্মবোধের প্রতীক বিবেচনা করি। আর সে কারণে বিভ্রান্তিও যে কম হয় না, তা নয়। যার প্রমাণ ১৮ অক্টোবর আমার ক্ষণিক হতাশা ও আক্ষেপ। যাক, আমার সৌভাগ্য তখনো ব্রিটিশ সময় সকাল ৫টা।

এবার ধড়ফড় করে উঠলাম এবং সামান্য কিছু মুখে দিয়ে আমার বড় ছেলেকে চালক সাজিয়ে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে রওনা হলাম। লন্ডনে যানজট ঢাকার চেয়ে কম নয়। আর জটপূর্ণ এলাকায় ঢুকতে অতিরিক্ত মাশুল গুনতে হয়। তবুও পড়ি কি মরি গতিতে প্রায় দেড় ঘণ্টা সময় ব্যয় করে সিনেট হাউজে উপস্থিত হলাম। সকাল ৮টা ৩০ মিনিট থেকে ৯টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত সময়ে বাৎসরিক সাধারণ সভা শেষ হলে আমরা বাসে চেপে বাকিংহাম প্যালেসের উদ্দেশে রওনা হলাম।

ঘণ্টাখানেকের মধ্যে বাকিংহাম প্যালেসের সামনে পৌঁছলাম। পৌঁছে দেখলাম, শত শত দেশি-বিদেশি পর্যটক বাকিংহাম প্যালেস ঘিরে আছে আর বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি নিচ্ছে। বাকিংহাম প্যালেস হচ্ছে রাজ পরিবারের বাসস্থান, যাতে ৭৭৫ কক্ষ রয়েছে। শুরুতে এর নাম ছিল বাকিংহাম হাউজ, যা ১৭০৫ সালে তৈরি হয়। ১৮৩৭ সালে মহারানি ভিক্টোরিয়া এ ভবনে বসবাস শুরু করলে তার নাম হয় বাকিংহাম প্যালেস। বাসস্থান ছাড়াও এটি রাজ পরিবারের প্রশাসনিক সদর দপ্তর, যেখানে রাজকীয় অনুষ্ঠানাদি, অভ্যর্থনা ও সম্মাননা প্রদান করা হয়।

বাসে বসে থাকাবস্থায় নিরাপত্তা কর্মীরা আমাদের বসিয়ে রেখেই তল্লাশি পর্ব শেষ করল। এখানে এসে আমাদের যে কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক উপকরণ তথা ক্যামেরা বাসে রেখে দিতে হলো। বাস থেকে নামার আগেই একটি অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটল। হঠাৎ আমাদের ড্রাইভার চেঁচিয়ে বলল ‘দেখ, দেখ, মালালাকে দেখা যাচ্ছে। এটি তোমাদের জন্য অতিরিক্ত কিছু।’ তার কথায় আমি কিছুটা স্তম্ভিত হলাম ও বিশ্বাস করতে দ্বিধান্বিত হলাম।

দ্বিধান্বিত হওয়ার কারণটা বলছি-৪০ বছর আগে ব্রিটেনের এক রেস্তোরাঁয় আমি খাচ্ছিলাম। সামনে বসে যিনি বিয়ার খাচ্ছিলেন, তিনি ছিলেন পেশায় বাস ড্রাইভার। আলাপ জমাতে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম ‘তুমি কি আইনস্টাইনকে চেন?’ মুহূর্ত বিলম্ব না করে ওই ভদ্রলোক জবাব দিলেন, ‘কেন নয়, এই তো মাত্র গতকাল তার সঙ্গে এই রেস্তোরাঁয় বসেই আমি মদ খেয়েছি।’ এ কথা শুনে আমি হাসব, নাকি কাঁদব, বুঝতে পারিনি।

তখন এই ছিল ব্রিটেনের একজন বাসচালকের সাংস্কৃতিক মান। আজ তারই উত্তরসূরি নেহাত তথ্য-প্রযুক্তির কারণে আমার আগেই মালালাকে সঠিক চিনে নিয়েছে। চোখ ভরে বিশ্বের নির্ভীক তরুণীকে দেখে সামনে এগিয়ে গেলাম। ক্যামেরা নেই বলে আমি তার ছবি নিতে পারলাম না।

বাস থেকে নেমে আমরা লাইন ধরে সামনে এগিয়ে গিয়ে প্রাসাদের অভ্যর্থনা কক্ষে প্রবেশ করলাম। আমরা যাওয়ার কিছু পরই আমাদের বিভিন্ন ধরনের শুকনো বাদাম ও কোমল পানীয় থেকে শুরু করে শ্যাম্পেন জাতীয় কঠিন পানীয় খেতে দেওয়া হলো। বসে বসে অরেঞ্জ আর আপেল জুস সাবাড় করে আবার লাইনে দাঁড়িয়ে গেলাম। জানতে পারলাম, ভেতরের গ্র্যান্ড হলে রানি আমাদের সাক্ষাৎ দেবেন। এটা প্রোগ্রামে উল্লেখ ছিল না।

রানির সঙ্গে সাক্ষাতের কতিপয় নিয়মাবলি আমাদের আগেই বলা হয়েছিল এবং লিখিতভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। জানানদাতা তামাশা করে আমাকে বলল, ‘দেখ, রানির কাছে কিন্তু বেশিক্ষণ দাঁড়াবে না। তাকে মহামান্য ছাড়া অন্য কোনো সম্বোধন করবে না এবং পারতপক্ষে তার হাত স্পর্শ অর্থাৎ হ্যান্ডশেক করতে চাইবে না।’ আমি রানির কাছ পর্যন্ত পৌঁছতে পৌঁছতে এসব কথা বেমালুম ভুলে গেলাম।

তার কাছে দাঁড়িয়ে করমর্দনের জন্য হাত বাড়িয়ে দিতেই তিনিও তার হাত এগিয়ে দিলেন। দু-একটি কথাবার্তা হলো। আমি বুঝতে পারলাম, বাংলাদেশ সম্পর্কে তার জ্ঞান টনটনে। কাছে দাঁড়িয়ে তাকে জানালাম, আমার মেজো ছেলে ও তার জন্মদিন একই দিন বিধায় আমার মেজো ছেলে ডা. মুনতাসির মান্নান চৌধুরী যতবারই তাকে কার্ড পাঠিয়েছেন, ততবারই তার পক্ষ থেকে প্রত্যুত্তর দেওয়া হয়েছে। রানিকে নিয়ে আমার মেজো ছেলে ডা. মুনতাসির মান্নান চৌধুরীর একটা অবিস্মরণীয় স্মৃতি আছে।

তার জন্মদিন এবং রানির জন্মদিন একই দিনে হওয়াতে ছোটবেলায় একান্তই খেয়ালের বসে সে রানিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাসহ একটি কার্ড পাঠিয়ে দেয়। আমাদের সবাইকে বিস্মিত করে রানি এ শুভেচ্ছার জবাব দিয়েছিলেন।

এরপরই আমাদের একটা ভিন্ন কক্ষের দিকে নেওয়া হলো। সেটা একটি অডিটরিয়াম জাতীয় কক্ষ, যাকে বলরুম বলা হয়। আমরা সবাই বসার পর দেখলাম, মহামান্য রানি, তার স্বামী ডিউক অব এডিনবার্গ, রাজকুমারী বিট্রেস এবং ডিউক ও ডাচেস গ্লোচেষ্টার এসে সামনে আসন গ্রহণ করলেন। এ পর্যায়ে আমাদের হাতে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের প্রোগ্রাম দেওয়া হলো। আমার ধারণা ছিল, অনুষ্ঠানের শুরু কিংবা শেষে রানি কোনো বক্তব্য দেবেন। আধ ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠানে কণ্ঠ ও যন্ত্রসংগীত পরিবেশিত হলো।

পরিবেশন শেষে আমরা ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। সামনে এগিয়ে গেলাম। এগিয়ে দেখি, আমাদের জন্য বিচিত্র খাবার নিয়ে পরিবেশকরা ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে। এ কক্ষটি বিচিত্র শিল্পকর্মে সুশোভিত। লোভ হচ্ছিল, ছবি নেওয়ার; কিন্তু উপায় নেই। লোভ হচ্ছিল, প্রাসাদের ভেতরে উঁকি মেরে দেখার; কিন্তু ‘মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত’ই সীমাবদ্ধ রয়ে গেল।

আমরা মনোযোগ দিয়ে খাচ্ছি। হঠাৎ দেখি, মহামান্য রানি তার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আমাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়ে আসছেন। এ দৃশ্য অকল্পনীয় ছিল বলেই রানি ও পরিবারের সদস্যদের সামনে পড়ে আমি অনেকটা বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। রানি ও তার পরিবারের সদস্যরা অতি কাছে দাঁড়িয়ে সবার সঙ্গে মন খুলে আলাপ করলেন।

যে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে একদিন সুর্যাস্ত হতো না, সে সাম্রাজ্য আজ নেই ঠিকই, কিন্তু মহাশক্তিধর রানিকে দেখলাম একজন স্নেহময়ী মাতা হিসাবে, একজন নিরহংকার মানুষ হিসাবে। দাম্ভিকতা বা উন্নাসিকতা যেন তাকে স্পর্শ করছে না। আমাদের দেশের মতো নিরাপত্তার মাত্রাতিরক্ত বাড়াবাড়ি ছিল না বলে আবারও তার সঙ্গে আলাপের সুযোগ পেলাম। এবারের আলোচনাটা শেষ হতে না হতেই আমাদের ফেরার সময় হয়ে এলো।

লন্ডনে আসা যাওয়ায় প্রচুর কাঠখড় পোড়াতে হয়। তবু অ্যাসোসিয়েশনের শতবর্ষ পূর্তি সম্মেলন ও রানির সঙ্গে সাক্ষাতের স্মৃতি বহুদিন জাগরুক থাকবে। আমি বের হয়ে পরিচিত জনদের যখন বলেছি-রানির সঙ্গে আমার দেখা, করমর্দন ও আলাপ হয়েছে; তখন অনেকেই সেটা হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু যখন রানির জনসংযোগ বিভাগ থেকে প্রাপ্ত ছবিগুলো তাদের দেখালাম, তখন তাদের বিশ্বাস ফিরে এলো।

রানি সম্পর্কে শেষ কথাটি আগে বলছি। ১৯৬৯ সালে চন্দ্রে আরোহণকারীরা ঢাকা এসেছিলেন। তারা যখন টিএসসির পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন আমি অতি কাছ থেকে একজনকে চিমটি মেরে পরখ করতে চেয়েছিলাম যে, তারা আসলেই মানুষ কিনা। রানিকে সামনে পেয়ে এমন কথাই মনে হয়েছিল-আসলে কি তিনি মানবী? ২০১৩ সালে তার ৮৭ বছর বয়সেও তিনি স্বাস্থ্যবতী, প্রাণবন্ত, অপূর্ব সুন্দরী ও কোটি মানুষের আরাধ্য স্বর্গচ্যুত দেবকন্যা!

তিনি অনেককে কাঁদিয়ে কিংবা বিস্ময়াভিভূত করে চলে গেলেন। তার প্রতি শ্রদ্ধা রইল।

অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী : মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষাবিদ



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews