রবি আজিয়াটার চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমরা গ্রাহক অভিজ্ঞতা নিচ্ছি এবং দেখছি যে ফাইভ-জি কতটুকু কাজ করছে। ফাইভ-জি কার্যক্রমের বাস্তবায়ন চলতে থাকবে। এই নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের বিষয়টি নির্ভর করবে গ্রাহক অভিজ্ঞতা এবং ফাইভ-জি উপযোগী ডিভাইসের ওপর।’
সাহেদ আলম আরও বলেন, তাদের গ্রাহকদের প্রায় ৬০ শতাংশের হাতে ফোর-জি মুঠোফোন আছে। অন্যদিকে ৬-৭ শতাংশের কাছে ফাইভ-জি মুঠোফোন আছে, কিছু জায়গায় ২০ শতাংশও আছে। যেসব জায়গায় ১৫-২০ শতাংশ ফাইভ-জি মুঠোফোন থাকবে, রবি সেখানে এ সেবা চালু করবে। আগামী বছরের শেষ নাগাদ ৮০০ থেকে ১ হাজার ফাইভ-জি সাইট করার পরিকল্পনা রয়েছে রবির। ফাইভ-জি ইন্টারনেটের দাম ফোর-জির মতোই থাকবে।