আয় কম বলে সংসার চালাতেও হিমশিম খেতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘সংসার, স্বামীর ওষুধ আর এক ছেলের পড়াশোনার খরচ চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। আমরা স্বামী-স্ত্রী কেউই বয়স্ক ভাতা পাই না। সরকারি কোনো সুবিধা পেলে উপকার হতো।’
তাঁর কথা বলেছিলাম দীঘিনালা উপজেলা পরিষদের নারী ভাইস চেয়ারম্যান সীমা দেওয়ানকে। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘শান্তি রানী চাকমা একজন সংগ্রামী নারী। শান্তি রানী বৃদ্ধ বয়সেও শাকসবজি বিক্রি করে ছেলেমেয়েদের পড়াশোনা করিয়েছেন, সংসারের খরচ চালাচ্ছেন, তা অনুকরণীয়। আমি তাঁদের সামাজিক নিরাপত্তাসুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা করব।’