২০২৫ সালের শুরু থেকে দেশে আবারও বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। হাসপাতালে ভিড় করছেন উপসর্গ থাকা রোগীরা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা প্রতিরোধে চিকিৎসার চেয়ে টিকাই অধিক নিরাপদ। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জানিয়েছেন, বর্তমানে সবার জন্য টিকা প্রদানের মতো পর্যাপ্ত মজুদ কিংবা সুযোগ নেই।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফর জানান, “আমাদের মজুদে এখনো ৩১ লাখের কিছু বেশি ডোজ ফাইজার ব্র্যান্ডের টিকা রয়েছে। এর মধ্যে ১৭ লাখ ১৬ হাজার ৯০০ ডোজ ইতোমধ্যেই দেশের বিভিন্ন জেলার সিভিল সার্জনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকি ১৪ লাখ ৩৯ হাজার ৯০৪ ডোজ এখন ইপিআই হেডকোয়ার্টারে সংরক্ষিত আছে।”

তিনি আরও বলেন, “মজুদকৃত টিকার মধ্যে কিছু ডোজের মেয়াদ ৬ আগস্ট এবং বাকিগুলোর মেয়াদ নভেম্বর মাসের মধ্যে শেষ হবে। তাই টিকা প্রদানে আপাতত অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে গর্ভবতী নারী ও ষাটোর্ধ্ব জনগোষ্ঠীকে।”

এদিকে রাজধানীসহ বিভিন্ন জেলায় করোনা পরীক্ষার হার বেড়েছে। উপসর্গ দেখা দিলেই শিশু থেকে শুরু করে বয়স্করা ছুটে যাচ্ছেন হাসপাতালে পরীক্ষা করাতে। একজন রোগী জানান, “আমার স্ত্রী ও সন্তানদের জ্বর, তাই পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে এসেছি।”

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, করোনার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হলে দুটি উপায় কার্যকর—টিকা গ্রহণ এবং উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা গ্রহণ। তবে টিকার মাধ্যমে মৃত্যুঝুঁকি তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কমে যায়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে।

সূত্র: https://www.youtube.com/watch?v=aXpOHU9jIOA



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews