বিশ্বের নানা দেশের সন্ত্রাসী ও অপরাধীরা এনক্রিপটেড মেসেজিং সেবা ব্যবহার করায় তাদের কার্যকলাপ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর চোখে পড়ছে না। এবার অপরাধীরা এনক্রিপটেড মেসেজিং সেবা ব্যবহার ঠেকাতে বড় শক্তিগুলোকে চাপ দেবে বলে রোববার জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
আগামী সপ্তাহে ফাইভ আইস ইনটেলিজেন্স নেটওয়ার্ক-এর মন্ত্রীদের নিয়ে আসন্ন বৈঠকে এই চাপ দেবে দেশটি। কানাডার শহর অটোয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ড এই বৈঠকে অংশ নেবে। এই বৈঠকে তারা সীমান্ত রক্ষা ও সন্ত্রাস ঠেকানোর কৌশল নিয়ে আলোচনা করবে, অস্ট্রেলীয় দুই জ্যেষ্ঠ মন্ত্রী এ কথা বলেন।
রয়টার্স-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়া পরিষ্কার করেছে যে তারা চায় এনক্রিপটেড যোগাযোগে গোয়েন্দা ও আইনশৃংখলা বাহিনীকে আরও বেশি অ্যাকসেস দিতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো আরও অনেক বেশি কিছু করবে। এক যৌথ বিবৃতিতে অস্ট্রেলীয় অ্যাটর্নি জেনারেল সিনেটর ব্র্যান্ডিস বলেন, “সন্ত্রাসী আর অপরাধীদের এনক্রিপশন ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট বর্তমান চ্যালেঞ্জগুলো শনাক্তের প্রয়োজনীয়তা আমি তুলে ধরব। ”
অ্যাপল, ফেইসবুকের মতো যেসব প্রতিষ্ঠান এনক্রিপ্টেড মেসেজিং সেবার মালিক, এগুলো যুক্তরাজ্য আর যুক্তরাষ্ট্রে সমালোচিত হচ্ছে।