উপাচার্য আবদুস সালাম প্রথম আলোকে বলেন, উদ্ধার হওয়া ককটেলসদৃশ বস্তুগুলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়ে ছিল। এটা একটু আতঙ্কের বিষয়। পুলিশকে বলা হয়েছে। তাদের দিয়ে আরও তল্লাশি করানো হচ্ছে। হঠাৎ এমন হওয়ার কারণ জানতে চাইলে উপাচার্য বলেন, তেমন কোনো কিছু আঁচ করা যাচ্ছে না। তবে সামনে কয়েকটি নিয়োগ বোর্ড রয়েছে। সব মিলিয়ে পুলিশ তদন্ত করছে।
কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও মিডিয়া) পলাশ কান্তি নাথ প্রথম আলোকে বলেন, ছয়টি ককটেলসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। ক্যাম্পাসে পুলিশ স্থানীয়ভাবে উদ্ধার হওয়া বস্তুগুলো পর্যবেক্ষণ করছে। প্রয়োজন হলে আরও পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আর ক্যাম্পাসের সিসি ক্যামেরাগুলোর ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে।