এ ঘটনায় সুমতি রানীর ছেলে জীবন কুমার শীল গত ১৯ এপ্রিল বিরামপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন। দুই দিন পর থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সাইয়েদুল ইসলাম ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। তবে এ বিষয়ে মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। শুধু সংখ্যালঘু পরিবারটি নয়। প্রভাব খাঁটিয়ে জমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ এবং অন্য প্রতিবেশীর বাড়ির দেয়াল সংস্কারে বাধা দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছেন কয়েকজন।
সুমতি রানী বলেন, ‘কিছু বললেই এখান থেকে আমাদের উচ্ছেদের হুমকি দেন। আমরা এখন আমার বড় বোনের বাড়ি দিয়ে যাওয়া-আসা করি। বোন মারা গেলে তার ছেলেরা যদি তাদের বাড়ির ভেতর দিয়ে আমাদের বের হতে না দেয়, তখন আমরা কীভাবে বের হব?’
সুমতি রানীর বড় বোন বেণু বালা বলেন, ‘মোস্তাফিজুরের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেলে কয়, এমন বাড়ান বাড়াব (মারধর) মাও-বেটা রাস্তা খুঁজে পাবে না, এ রকম আচরণ করে।’