মন্ত্রণালয়ের বার্তায় বলা হয়, চালের বস্তায় ধানের জাত ও মিল গেইটের মূল্য লিখতে হবে। সেই সঙ্গে লিখতে হবে উৎপাদনের তারিখ ও প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের নাম। উল্লেখ করতে হবে প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের অবস্থানও (জেলা ও উপজেলা)। ওজনের তথ্যও থাকতে হবে।

সরকারের নির্দেশনার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের ব্যবসায়ী জালাল উদ্দিন বলেন, “মন্ত্রণালয়ের মাথায় কেন হুট করে এটা ঢুকল বুঝলাম না। এখন তো সমস্যা আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা হল।

“এখন দাম যদি বেশি লেখে, তাহলে আমাদের বেশি দামেই বিক্রি করতে হবে। তাই মন্ত্রণালয়ের নজর রাখতে হবে যে দাম লিখবে, সে যেন অতিরিক্ত না লেখে।”

বোরো মৌসুমের নতুন ধানের চালের বস্তায় দাম ও জাত লিখে দেওয়ার কথা বলছেন রশিদ মিনিকেট চালের মার্কেটিং ম্যানেজার নাশির হায়দার।

পুরনো বস্তাগুলো আগের মত করেই শেষ করার কথা জানিয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “এখন বোরো মৌসুমের ধান কাটা হচ্ছে। এ জাতের বস্তায় আমরা দাম ও জাত লিখে তেব। আমাদের নতুন বস্তাগুলোয় এসব লেখা চলমান রয়েছে। আর এখন যে চাল বাজারে চলছে তাতে তো লেখা সম্ভব না। এগুলো এভাবেই শেষ করতে হবে।”



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews