তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, গাড়িটির মূল মালিককে আটক করা হয়েছে। কারণ, ওই গাড়ি এখনো তাঁর নামেই নিবন্ধিত রয়েছে।
দিল্লি পুলিশ বলছে, ওই ব্যক্তি ২০১৩ সালে গাড়িটি কিনেছিলেন। পরে তিনি গাড়িটি দিল্লির আরেক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করেন। ওই ব্যক্তিও আবার সম্প্রতি গাড়িটি অন্য আরেকজনের কাছে বিক্রি করেছেন।