ভারতের দিনাজপুরের ইসলামপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত দুই ছাত্রের লাশ কবর দেয়া হয়েছে। হত্যার ঘটনায় ভবিষ্যতে লাশ পরীক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে এমন ধারণা থেকে লাশ দুটি হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী না পুড়িয়ে কবর দেয়া হয়। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

গত বৃহস্পতিবার স্কুলে শিক্ষক নিয়োগকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করলে গুলি চালায় পুলিশ। স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশের গুলিতে ওই দুই ছাত্র নিহত হয়।

লাশ দুটি হিন্দু ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী শ্মশানে শেষকৃত্য করার জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হলেও তাতে রাজি হয়নি দুই পরিবার।

সিবিআই তদন্ত হলে নতুন করে ময়নাতদন্তের সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখেই দেহ না পুড়িয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবার দুটি। তাদের এই সিদ্ধান্তে সক্রিয়ভাবে পাশে দাঁড়িয়েছেন এলাকার মানুষজন। হচ্ছে। প্রয়োজনে আদালতে যাওয়ারও হুশিয়ারি দেয়া হয়েছে। শুক্রবার এলাকায় গিয়েছিলেন কংগ্রেস নেত্রী দীপা দাশমুন্সি। শনিবার সুজন চক্রবর্তী, অশোক ভট্টাচার্যসহ বাম প্রতিনিধিরা ঘটনাস্থলে যান। মৃতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলার পর সুজনের দাবি, “পুলিশের গুলিতেই মৃত্যু হয়েছে দুই ছাত্রের। এই ঘটনায় বিচার বিভাগের তত্ত্বাবধানে সিবিআই তদন্ত চাই।”

তৃণমূলের তরফে পাল্টা দাবি, বৃহস্পতিবারের ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে আরএসএস-এর মদদ। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই হিংসা ছড়ানো হয়েছিল বলে দাবি শাসকদলের।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews