জয়া বলেন, তাঁদের চার ভাই বোনের ভেতর নাকি ক্লিওই সবচেয়ে বেশি লক্ষ্মী, কথা শোনে। আর এই সার্টিফিকেট দিয়েছেন আর কেউ নন, খোদ জয়ার মা। করোনার কারণে দীর্ঘ সময় দেশে আছেন জয়া। কিন্তু পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলে বাংলাদেশ-ভারত দুই দেশ মিলিয়েই তাঁর কাজ করতে হয়। কিন্তু যখনই কাজের জন্য ভারতে যান, জয়ার মনটা পড়ে থাকে তাঁর ঢাকার বাসায়। কারণ, জয়ার ‘ছোট বোন, বড় আদরের ছোট বোন’ ক্লিওপেট্রা যে তাঁর অপেক্ষায় থাকে এখানে। ব্যস্ততায় যে জয়ার ইন্টারভিউ দেওয়ারই ফুরসত মেলে না, ছুটি পেলে তিনি তাঁর সমস্ত দিন কাটান ক্লিওর সঙ্গে।