সেখানকার চাষি জয়নাল আবেদীন বলেন, গতবার তিনি প্রতি মণ লবণ সর্বোচ্চ ২১৫ টাকায় বিক্রি করেছেন। এখন বিক্রি হচ্ছে ৪৮৫ থেকে ৪৯০ টাকায়। ২০ বছরের মধ্যে এবার ৩০০ টাকার বেশি দামে লবণ বিক্রি হচ্ছে। বিদেশ থেকে লবণের আমদানি বন্ধ থাকায় প্রান্তিক চাষিরা লাভবান হচ্ছেন। বড়ঘোপ ইউপির চেয়ারম্যান আবুল কালাম বলেন, মূল্যবৃদ্ধি পাওয়ায় লবণ উৎপাদনে উৎসাহিত হচ্ছেন চাষিরা।
মহেশখালীর লবণচাষি ও কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক বলেন, মাঠে উৎপাদিত লবণের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে লবণ আমদানি বন্ধ রয়েছে। পাশাপাশি চাষিদের সহজ শর্তে ঋণ দিয়ে লবণ চাষে উৎসাহ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য উৎপাদন ও চাষের জমি—দুটোই বেড়েছে।