মোহাম্মদপুরের কাদেরিয়া তৈয়বিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসার ছাত্র মো. মোফাজ্জল হোসেনকে মাদ্রাসার কয়েকজন শিক্ষকের সামনেই পেটানো হয়েছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। তবে তার অচেতন দেহ কীভাবে শৌচাগারে গেল, সে বিষয়ে তারা এখনো কিছু জানতে পারেনি।

রোববার রাতে ওই মাদ্রাসার নবম ও দশম শ্রেণির ছাত্রদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ বলছে, একটি শৌচাগার থেকে আহত অবস্থায় ওই ছাত্রকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পর তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় আরও পাঁচ ছাত্র আহত হয়। মোফাজ্জল মাদ্রাসার দশম শ্রেণির আবাসিক ছাত্র ছিল।

মোফাজ্জলের বাবা আবুল কাশেম প্রধান সোমবার রাতে মাদ্রাসার হোস্টেল সুপার মিজানুর রহমানসহ পাঁচজনকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। বাকি চারজন হলো মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্র মুহাম্মদ এমদাদ হোসাইন (১৫), মাহমুদুল হাসান ওরফে হিমেল (১৪), মো. তানভীর আহমেদ ওরফে তুহিন (১৫) ও মুহাম্মদ সাইজুদ্দীন (১৫)।

 হোস্টেল সুপার মিজানুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে মঙ্গলবার দুদিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। গতকাল ছিল প্রথম দিন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সুজানুর ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে হোস্টেল সুপারসহ আরও কয়েকজন শিক্ষকের সামনেই মোফাজ্জলকে মারধর করে নবম শ্রেণির ছাত্ররা। তার অচেতন দেহ শৌচাগারে গেল কীভাবে—জানতে চাইলে তিনি বলেন, তদন্তের স্বার্থে এখনই সব তথ্য বলা যাবে না।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews