সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মো. আবুল হোসেন প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, মঙ্গলবার আদালতে তিনজনের সাক্ষ্য দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আদালতে মামলার বাদী ও ঘটনার শিকার তরুণী উপস্থিত হননি। আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ১৯ মে নির্ধারণ করেছেন।
মামলার দুই সাক্ষী অনুপস্থিত থাকায় এ বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে রাষ্ট্রপক্ষ এবং সিলেটের শাহপরান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।
সিলেটের শাহপরান থানার ওসি মনির হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, মামলার বাদীর বাড়ি সিলেটের দক্ষিণ সুরমা থানা এলাকায়। গতকাল সোমবার তিনি সাক্ষ্য প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করতে বাদীর বাড়ির ঠিকানায় গিয়ে তাঁকে পাননি। পরে তাঁর শ্বশুরবাড়ির ঠিকানায় গিয়ে বাদী এবং ঘটনার শিকার তরুণীকে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য বলে আসা হয়েছে। এরপরও তাঁরা আদালতে উপস্থিত হননি। অন্যদিকে আরেক সাক্ষীকে সুনামগঞ্জ থেকে আনা হয়েছে। তিনি সাক্ষ্য দিয়েছেন। বিচারক এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলেছেন। বিষয়গুলো অবহিত করে প্রতিবেদন দাখিল করবেন বলে ওসি জানিয়েছেন।