দৃশ্যত বিস্মিত হয়েছিলেন ট্রাম্প। জানালেন এই সুপারিশে তিনি যারপরনাই খুশি হয়েছেন। কিন্তু সন্দেহও ছিল। নোবেল কমিটির ‘লিবারেল’ সদস্যরা কি আর আমাকে এই পুরস্কার দেবে?
এর আগেও ট্রাম্প নোবেল কমিটির আপাতপক্ষপাতিত্বে তাঁর মনঃপীড়ার কথা বলেছেন। ২০২০ সালে লাস ভেগাসে এক অনুষ্ঠানে তিনি এমন কথাও বলেন, তাঁর নাম যদি ওবামা হতো তাহলে চোখের পলকেই তিনি এই পুরস্কার পেতেন।
নোবেল কমিটির নীতিমালা অনুসারে, যেসব ব্যক্তি বা সংগঠন দেশে দেশে বন্ধুত্ব বাড়াতে, পৃথিবী থেকে নিয়মিত সেনাবাহিনীমুক্ত করতে অথবা শান্তিপ্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে ভূমিকা রাখবে, তারাই এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হবে। যাঁরা মনোনয়ন পাঠাতে পারেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন রাষ্ট্রপ্রধান, মন্ত্রিবর্গ বা শীর্ষস্থানীয় বিচারপতিরা। এর বাইরেও কমিটির নিজের অনুমোদিত ব্যক্তি ও সংস্থা রয়েছে, যারা নোবেল পুরস্কারের জন্য সুপারিশ পাঠাতে পারে।
এ বছর নেতানিয়াহু ছাড়াও পাকিস্তান ট্রাম্পকে এই পুরস্কারের জন্য সুপারিশ করেছে। গত মাসে হোয়াইট হাউসে দুপুরের খানা খেতে এসে পাকিস্তানি সেনাপ্রধান আসিফ মুনির তাঁর সরকারের পক্ষ থেকে পাঠানো সে সুপারিশের একটি কপি ট্রাম্পকে হস্তান্তর করেন।