টান টান উত্তেজনার উপভোগ্য এক ফাইনাল দিয়ে শেষ হয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট। দুরন্ত ফাইনাল নিষ্পত্তি হয়েছে সর্বাধিক বাউন্ডারির অদ্ভুত এক আইনে। ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড ফাইনাল নির্ধারিত ১০০ ওভারেও ‘টাই’ হয়েছে। আবার সুপার ওভারেও ‘টাই’ হয়েছে। এরপরই অদ্ভুত বাউন্ডারি আইনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এউয়ান মরগানের ইংল্যান্ড। ক্রিকেট জনকের এটাই প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা। অসাধারণ ক্রিকেট খেলেও রানার্স আপ হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে তাসমান সাগরের ওপাড়ের দেশ নিউজিল্যান্ডকে। বিশ্বকাপ ক্রিকেট এমন ফাইনাল আর কখনোই হয়নি। বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার পরও ইংল্যান্ডের জয় নিয়ে বিতর্ক চলছেই। দুর্বোধ্য এমন জয়ের পর বিশ্বসেরা ইংলিশ অধিনায়ক মরগান স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, ফাইনালে এভাবে জেতা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। লো-স্কোরিং ফাইনালের সব নাটকের শুরু ৫০ নম্বর ওভারে। শেষ ওভারে ইংলিশদের জয়ের জন্য দরকার ছিল ১৫ রান। প্রথম দুই বলে কোনো রান পায়নি। তৃতীয় বলে ছক্কা হাঁকান বেন স্টোকস। সেখানে ভাগ্য পুরোটা সহায় ছিল। ট্রেন্ট বুল্ট ক্যাচ নিলে পা সীমানা দড়ি স্পর্শ করলে ছক্কা হয়। বিতর্কের শুরু চার নম্ব^র বলে। দ্বিতীয় রান নেওয়ার সময় গাপটিলের থ্রো স্টোকসের গায়ে লেগে বাউন্ডারি হয়। এই ৬ রান নিয়েই যত বিতর্ক। নির্ধারিত ওভারে ম্যাচটি টাই হলে গড়ায় সুপার ওভারে। সেখানেও টাই হয়। এরপর শিরোপা নির্ধারিত হয় বাউন্ডারি আইনে। অদ্ভুত আইনে বিশ্বকাপ জেতার পর মরগান প্রথমবারের মতো মুখ খোলেন, ‘দুটি দলের মধ্যে পার্থক্য খুবই সামান্য। যে কোনো একটি দল জিতে যেতে পারত। ফাইনালে দুই দল একই রকম পারফর্ম করেছে। কিন্তু এভাবে জিতব এটা আমিও আশা করিনি। এই জয় কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews