বুরকিনা ফাসোয় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ক্যাপ্টেন ত্রাওরে বলেন, দেশে ক্রমবর্ধমান সশস্ত্র বিদ্রোহ মোকাবিলায় অক্ষমতার কারণে একদল কর্মকর্তা দামিবাকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি ঘোষণা দেন, দেশের সীমান্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে। সব ধরনের রাজনৈতিক ও সুশীল সমাজের কর্মকাণ্ড স্থগিত থাকবে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশটিতে এ নিয়ে আট মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটল। সেনা অভ্যুত্থানে সাবেক প্রেসিডেন্ট রোচ কাবোরেকে হটিয়ে জানুয়ারিতে ক্ষমতা দখল করেছিলেন দামিবা।
গতকাল বুরকিনা ফাসোর সরকার বলেছে, সেনাবাহিনীর ‘অভ্যন্তরীণ সংকট’–এর কারণে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এ নিয়ে আলোচনা চলছে।
এদিন ভোরের আলো ফোটার আগেই গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের সম্প্রচার কয়েক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। টেলিভিশনের স্ক্রিনে ‘নো ভিডিও সিগন্যাল’ বার্তা দেখাচ্ছিল।