আজ সকালে ইউরোর দর শূন্য দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ দশমিক শূন্য ৯। অর্থাৎ এক ইউরোতে এখন ১ দশমিক শূন্য ৯ ডলার পাওয়া যাচ্ছে। গত এপ্রিলে ইউরোর দর এমনই ছিল। ইয়েনের বিপরীতে ডলারের দরপতন হয়েছে শূন্য দশমিক ৩৬ শতাংশ। এক ডলারে এখন মিলছে ১৩০ দশমিক ১৯ ইয়েন।
এদিকে গত সপ্তাহে ব্যাংক অব জাপানের মুদ্রানীতি ঘোষণার আগে জল্পনা ছিল, তারা নীতি সুদহার বাড়াবে। তাতে ডলারের পর ১২৭ ইয়েনে নেমে এসেছিল। কিন্তু ব্যাংক অব জাপান শেষমেশ নীতি সুদহার বাড়ায়নি। এতে ডলার কিছুটা স্বস্তি পেয়েছে। আশা করা হচ্ছে, ব্যাংক অব জাপান এ বছর বিপরীতে মেরুতে চলে যাবে, তা না হলে তার মৃত্যুঘণ্টা বেজে যাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
গত বছর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা কারণে ইউএস ডলার ইনডেক্সের মান ২০ শতাংশ বৃদ্ধি পায়, কমে যায় বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মান। এতে বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলোর আমদানি ব্যয় বেড়ে যায়, কমে যায় রিজার্ভ। কমাতে হয় জ্বালানির মতো গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের আমদানি। বাংলাদেশসহ অনেক দেশেই বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে।