এ আলোচনার মধ্যেই মিসর নানা পথে চেষ্টা করে যাচ্ছে, বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের স্রোত যেন সিনাই উপত্যকার দিকে না আসে। মিসর সরকারের জন্য ফিলিস্তিনিদের গণবাস্তুচ্যুতি প্রাথমিক উদ্বেগের কারণ। এ ছাড়া মানবিক, সামরিক ও নিরাপত্তার মতো বিষয়ও রয়েছে।

নিজস্ব অধিবাসী এবং গাজার বিভিন্ন জায়গা থেকে উচ্ছেদ হয়ে আসা বিপুলসংখ্যক ফিলিস্তিনিসহ রাফা এখন ১০ লাখের বেশি মানুষের শহর। সে কারণে সেখানে অভিযানের মানে হচ্ছে, লাখ লাখ ফিলিস্তিনির মিসরের দিকে চলে আসা। বারবার এ ধরনের কোনো ঘটনা যাতে না ঘটে, তার বিরোধিতা করে আসছে মিসর।

ইত্যবসরে রাফায় অভিযানের জন্য একটি অপসারণ–পরিকল্পনা করেছে। ফিলিস্তিনিদের তাঁবুগুলো অন্য জায়গায় সরানোর কথা বলছে তারা। কিন্তু এই অভিযানে এত বিপুলসংখ্যক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবে যে, এই পরিকল্পনা পুরোপুরি অবাস্তব। তা ছাড়া কিছু ফিলিস্তিনি যারা উত্তর দিকে ফিরতে চেষ্টা করছে, ইসরায়েলের গণহত্যার মুখোমুখি হয়ে ও পথে পথে গণকবর দেখে, তারাও পথ পরিবর্তন করে সিনাই উপত্যকার দিকে চলে যাবে।

মিসরের হাতে এখন বিকল্প ফুরিয়ে এসেছে। ইসরায়েলের রাফা অভিযান থামাতে গেলে তাদের হাতে এখন একটাই পথ খোলা আছে। সেটা হলো হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে একটা বন্দিবিনিময় চুক্তি করানো।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews