জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে লুটপাট চলছে। প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় দুই নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন। তাকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে অ্যাকশনে নামলে এই দেশে ছাত্রলীগ নামের কোন সংগঠন টিকে থাকবে না। অন্যদিকে শেখ হাসিনা যদি দুর্নীতিবাজ, লুটপাটকারী, নিপীড়ক ছাত্রলীগকে বিলুপ্ত না করেন তাহলে শেখ হাসিনা বিলুপ্ত হতে পারেন। বললেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি কমরেড মঞ্জুরুল আহসান খান।











মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ৫৭তম শিক্ষা দিবস উপলক্ষে ছাত্র ইউনিয়ন আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।













মঞ্জুরুল আহসান খান বলেন, দেশে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বড় কোনো গবেষণা হচ্ছে না। যা ইতিহাস লেখা হয়েছে, সব শেখ হাসিনা লিখে গেছেন। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে শুধু আওয়ামী লীগের ভুমিকা উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে ন্যাপের ইতিহাস নাই, কমিউনিস্ট পার্টির ভূমিকার ইতিহাস নাই। ছাত্র ইউনিয়নের গেরিলাদের কথাও লেখা নাই। অথচ হাজার হাজার বামপন্থী নেতা-কর্মী মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল। এদের স্বীকৃতি নাই।

তিনি বলেন, বিশ্বাসঘাতক মোশতাকপন্থীরা আওয়ামী লীগে এখন প্রাধান্য পাচ্ছে। আমি প্রধানমন্ত্রীকে বলবো, ছাত্রলীগ বিলুপ্ত করে দেন। এদেশ এক অদ্ভুত দেশ। বিল্ডিং না বানাইলে পার্সেন্টেজ পাওয়া যায় না। সেজন্যে বিল্ডিং হয়। কিন্তু গবেষণা হয় না।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে লুটপাট চলছে। প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় দুই নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন। তাকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্নীতির বিরুদ্ধে অ্যাকশনে নামলে এই দেশে ছাত্রলীগ নামের কোন সংগঠন টিকে থাকবে না। অন্যদিকে শেখ হাসিনা যদি দুর্নীতিবাজ, লুটপাটকারী, নিপীড়ক ছাত্রলীগকে বিলুপ্ত না করেন তাহলে শেখ হাসিনা বিলুপ্ত হতে পারেন। বললেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি কমরেড মঞ্জুরুল আহসান খান। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ৫৭তম শিক্ষা দিবস উপলক্ষে ছাত্র ইউনিয়ন আয়োজিত ছাত্র সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন। মঞ্জুরুল আহসান খান বলেন, দেশে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বড় কোনো গবেষণা হচ্ছে না। যা ইতিহাস লেখা হয়েছে, সব শেখ হাসিনা লিখে গেছেন। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে শুধু আওয়ামী লীগের ভুমিকা উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে ন্যাপের ইতিহাস নাই, কমিউনিস্ট পার্টির ভূমিকার ইতিহাস নাই। ছাত্র ইউনিয়নের গেরিলাদের কথাও লেখা নাই। অথচ হাজার হাজার বামপন্থী নেতা-কর্মী মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল। এদের স্বীকৃতি নাই। তিনি বলেন, বিশ্বাসঘাতক মোশতাকপন্থীরা আওয়ামী লীগে এখন প্রাধান্য পাচ্ছে। আমি প্রধানমন্ত্রীকে বলবো, ছাত্রলীগ বিলুপ্ত করে দেন। এদেশ এক অদ্ভুত দেশ। বিল্ডিং না বানাইলে পার্সেন্টেজ পাওয়া যায় না। সেজন্যে বিল্ডিং হয়। কিন্তু গবেষণা হয় না।সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মহানগর, ঢাকা জেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং তেল-গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি মেহেদী হাসান নোবেল ও সাধারণ সম্পাদক অনিক রায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ও ঢাকা বিভাগীয় সমন্বয়ক মো. ফয়েজ উল্লাহ সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর সভাপতি জহর লাল রায়, ঢাকা জেলা সভাপতি আরিফুল ইসলাম সাব্বির, ঢাবি সাধারণ সম্পাদক রাগীব নাঈম, নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি সুমাইয়া সেতু। এসজে



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews