মোট চারটি ফোন নতুন রয়েছে এই তালিকায়, তবে, প্রযুক্তি সাইট ভার্জ বলছে, এগুলো কেবল সামান্য কিছু বৈশিষ্টের জন্য আলাদা। শাওমি মডেলগুলোকে “ট্রেন্ডি ফ্ল্যাট-এজ বডি” নামে বর্ণনা করলেও সম্ভবত অনেকেই বলবেন ফোনগুলো দেখতে অনেকটা আইফোনের মতো। হার্ডওয়্যার বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে দুটি মডেলে মিল আছে সবচেয়ে বেশি।

আসুন দেখা যাক কোন মডেলে কী আছে-

রেডমি নোট ১১ প্রো ৫জি হল সর্বোচ্চ মানের মডেল এবং এতে ৫জি সাপোর্টসহ কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৯৫ প্রসেসর রয়েছে। ৬.৬৭-ইঞ্চি ওএলইডি পর্দাটির রিফ্রেশ রেট ১২০হার্টজ এবং রেজুলিউশন ১০৮০ পিক্সেল। ৬৭ ওয়াট ফাস্ট চার্জিংয়ে সক্ষম ফোনটিতে রয়েছে পাঁচ হাজার মিলিঅ্যাম্প-আওয়ার ব্যাটারি। ১০৮-মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরার পাশাপাশি এতে রয়েছে একটি আট মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড এবং একটি দুই মেগাপিক্সেল ম্যাক্রো ক্যামেরা। এটি এই লাইনআপের একমাত্র ফোন যেটিতে দুই মেগাপিক্সেলের ‘ডেপথ ক্যামেরা’। ভার্জ বলছে, এটি তেমন কোনো বড় সমস্যা নয়।

রেডমি নোট ১১ প্রো মূলত প্রো ৫জি এর মতোই। এতে কেবল মিডিয়াটেক হেলিও জি৯৬ প্রসেসর রয়েছে যেটি এলটিই সংযোগ সমর্থন করে।

রেডমি নোট ১১ তে রয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮০ চিপ, একটি ছোট ৬.৪৩ ইঞ্চি ৯০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ১০৮০ পিক্সেল এলসিডি পির্দা। ৫০-মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরার ফোনটিতে রয়েছে ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিংয়ে সক্ষম ফোনটিতে আট গিগাবাইটের বদলে রয়েছে ৬ গিগাবাইট র‌্যাম।

রেডমি নোট ১১এস-এ রয়েছে নোট ১১ এর মতো একই স্ক্রিন এবং ৩৩ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং। আরও আছে একই হেলিও জি৯৬ প্রসেসর, ১০৮-মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরা এবং আট গিগাবাইট র‌্যাম।

সবগুলো ফোনেই রয়েছে পাঁচ হাজার এমএএইচ ব্যাটারি, সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, হেডফোন জ্যাক এবং ১২৮ জিবি পর্যন্ত অনবোর্ড স্টোরেজ।

শাওমি ফোনগুলোর দাম সম্পর্কে কোনো তথ্য দেয়নি। তবে, ধারণা পাওয়ার জন্য বলা চলে আগের বছর প্রায় সমতুল্য রেডমি নোট ১০ প্রো ভারতে প্রায় ২৬০ ডলারের সমতূল্য দামে বিক্রি হয়েছে।

রেডমি নোট ১১ এবং ১১এস এই মাসে বাজারে আসবে। আর নোট ১১ প্রো এবং প্রো ৫জি ফেব্রুয়ারিতে বাজারে আসবে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews