বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে গিয়ে কাউন্টারগুলোয় একই দৃশ্য দেখা যায়। কিছু কাউন্টারে দিনের যাত্রার (রানিং গাড়ি) যাত্রী বসে ছিলেন। কিন্তু কাউকে অগ্রিম টিকিট সংগ্রহের জন্য আসতে দেখা যায়নি।
সায়েদাবাদে হানিফ পরিবহনের ঢাকা-চট্টগ্রাম গন্তব্যের কাউন্টার মাস্টার জাহাঙ্গীর আকিব বলেন, দিনের যাত্রার জন্যও যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে না। সকাল থেকে সব গাড়িকে ১৩ থেকে ১৫ জন করে যাত্রী নিয়ে ছাড়তে হয়েছে। তবে অনলাইনে টুকটাক টিকিট বিক্রি হচ্ছে।
এই কাউন্টারের ব্যবস্থাপক আবদুর রাজ্জাক ৩৬ বছর ধরে এই পেশায় আছেন। শুরু থেকেই তিনি হানিফ পরিবহনের সঙ্গে আছেন। তবে এবারের পরিস্থিতি নিয়ে তিনি কিছুটা হতাশ। বললেন, অন্য কোনোবার ঈদের অগ্রিম টিকিটের জন্য এত কম ভিড় থাকতে দেখেননি। তবে আবদুর রাজ্জাক আশা করছেন, ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শেষ হয়ে গেলেই বাসের টিকিটের জন্য চাপ বাড়বে।