শিক্ষাজীবন শেষ করার পর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ চাকরির বাজারে প্রবেশের সুযোগ পায় না।

সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে প্রতিবছর কমপক্ষে ২০ লাখ জনগোষ্ঠী চাকরির বাজারে প্রবেশ করেন। তাঁদের মধ্যে ১৩-১৪ লাখের দেশের অভ্যন্তরে কর্মসংস্থান হয়। বাকিরা দেশের বাইরে পাড়ি জমান। ফলে দুই দশক ধরে দেশে বেকার সংখ্যা ২৪-২৮ লাখের মধ্যে স্থির আছে। তবে যাঁরা দেশের অভ্যন্তরে তীব্র প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে চাকরি পাচ্ছেন, তাঁদের বেশির ভাগই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা গ্র্যাজুয়েট।

দেশে বর্তমান বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৩ শতাংশ। দেশে সার্বিকভাবে মোট বেকারের মধ্যে ১২ শতাংশই উচ্চশিক্ষিত। এদের মধ্যে কিছুসংখ্যক নারী বেকারও রয়েছেন।

সর্বশেষ কলেজ গ্র্যাজুয়েট ট্রেসার স্টাডির তথ্য উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংক বলছে, কলেজ গ্র্যাজুয়েট পুরুষদের ৬৬ শতাংশই বেকার থাকছে। নারীদের মধ্যে এ হার আরও বেশি (৭৭ শতাংশ)। শহর-গ্রামভেদেও এ হারে পার্থক্য রয়েছে। মেট্রোপলিটন এলাকার কলেজ গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে বেকারত্বের হার ৫৫ শতাংশ হলেও গ্রামাঞ্চলে তা ৭২ শতাংশ।

বিআইডিএসের এক গবেষণায় দেখা গেছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলো থেকে পাস করার তিন বছর পরও ২৮ শতাংশ শিক্ষার্থী বেকার থাকছেন।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews