মিনুচে শাফিক বলেন, ‘এ সংকটের যত শিগগির সম্ভব সমাধানে অভ্যন্তরীণ বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় কি না, সে বিষয়ে আমরা আমাদের কমিউনিটির বৃহত্তর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করছি।’ এ বিক্ষোভ ইহুদি শিক্ষার্থী ও ক্যাম্পাসগুলোর জন্য এক ‘অপ্রীতিকর পরিবেশ’ সৃষ্টি করছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তবে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা এ অভিযোগ নাকচ করে দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, আন্দোলনের আয়োজকদের অনেকে নিজেরাই ইহুদি।
পরে কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গতকাল বিকেলের মধ্যে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা ও তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দেয়। অবশ্য এমন হুমকিতে শিক্ষার্থীদের দমে যাওয়ার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি।