অনুষ্ঠানে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘চট্টগ্রাম বন্দর আমাদের সম্পদ। ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোতে অনেক বাঁশ, বেতসহ অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ রয়েছে। সেগুলো আমরা চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে রপ্তানি সুযোগ করে দিতে পারি। সবচেয়ে ভালো হয়, সেই কাঁচামালগুলো চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি করা গেলে। তাতে দুই দেশের জন্যই ভালো হবে।’
তবে এ জন্য অনুকূল ভূরাজনৈতিক পরিবেশ আগে তৈরি করতে হবে বলে জানান পরিকল্পনা উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘সেটি করা গেলে এ অঞ্চলে বাংলাদেশের অবস্থান অত্যন্ত সুবিধাজনক জায়গায় হতে পারে। এ জন্যই আমরা চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে পরিকল্পনা করছি, প্রকল্প নিয়েছি।’
ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘করিডরের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়, তবে এর আগে দেশের অভ্যন্তরের যোগাযোগব্যবস্থা ঠিক করতে হবে। কিন্তু সেটি করতে গিয়ে অপব্যয়ের প্রকল্প গ্রহণ করা যাবে না।