জনগণের দোরগোড়ায় ডিজিটাল সেবা পৌঁছে দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে অসামান্য ভূমিকা রাখছে ডিজিটাল সেন্টার। এ সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ সরকারের ডিজিটাল সেন্টার উদ্যোগ পেয়েছে বেশ কিছু আন্তর্জাতিক পুরস্কার। ডিজিটাল সেন্টারের কিছু উদ্যোক্তা সফলতা পেলেও অনেক উদ্যোক্তার মধ্যেই রয়েছে হতাশা। টিকে থাকার পাশাপাশি নির্দিষ্ট আয়ের সুযোগ পেতে চাকরি চান অনেক উদ্যোক্তা। ২০১০ সালে যাত্রা শুরুর এক যুগ পেরিয়ে এসে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অগ্রযাত্রায় ডিজিটাল সেন্টারের প্রায় সব সেবাই স্থানীয় বাজারে মিলছে। আর এটাই বুমেরাং হয়ে উঠেছে ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তাদের জন্য। পাশাপাশি শুধু ডিজিটাল সেন্টারে পাওয়া যাবে এমন বিশেষায়িত সেবার সংখ্যাও খুব বেশি নয়।

এতে করে দোকাননির্ভর প্রতিযোগী বাড়ায় ব্যবসার সুযোগ অনেক উদ্যোক্তার জন্যই কমে গেছে। এ অবস্থায় নতুন নতুন বিশেষায়িত কাজ সৃষ্টি করে উদ্যোক্তাদের জন্য আয় বাড়ানোর দাবি রয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন কাজে উদ্যোক্তারা যেন সমানভাবে দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন এজন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ, সার্বক্ষণিক মনিটরিং সুবিধা চান তাঁরা। এদিকে এটুআই নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা অর্ধেক বললেও দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ ডিজিটাল সেন্টারে নারী উদ্যোক্তারা সক্রিয় নন। তারা শুধু খাতা-কলমেই আছেন। এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক সমকালকে বলেন, ডিজিটাল সেন্টার প্রতিষ্ঠার সুফল এখন দৃশ্যমান। বিদ্যমান সমস্যাগুলোরও সমাধান করা হবে। আগামীতে প্রতিটি গ্রামে ডিজিটাল সেন্টার করা হবে। এসব সেন্টারকে স্মার্ট বাংলাদেশের হাব হিসেবে গড়ে তোলা হবে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews