জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, জেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে লাইফগার্ড, সৈকতকর্মী, ফায়ার সার্ভিস, পর্যটন পুলিশের একাধিক দল তল্লাশি অভিযান চালিয়ে আসছে। বিমানবাহিনীর মাধ্যমে ড্রোন উড়িয়ে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে সাগরে তল্লাশি চালানো হয়েছে; কিন্তু নিখোঁজ অরিত্রর সন্ধান পাওয়া যায়নি। তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উদ্ধার তৎপরতায় অংশ নেওয়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সি-সেফ লাইফগার্ডের আঞ্চলিক পরিচালক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, গত তিন দশকে সাগরে গোসলে নেমে ৭০ জনের বেশি পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। তিন দিনের মধ্যেই এসব মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে; কিন্তু কক্সবাজারে সাগরে ভেসে গিয়ে ১২ দিন ধরে নিখোঁজ থাকার ঘটনা এটিই প্রথম। তিনি বলেন, ‘অরিত্রর সন্ধানে সাগরের পাশাপাশি উপকূলীয় বিভিন্ন এলাকা ও নদীর মোহনায় খোঁজ করা হচ্ছে।’
সি-সেফ লাইফগার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী মোহাম্মদ ওসমান বলেন, গভীর সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেদের বলে রাখা হয়েছে, কোনো লাশ ভাসতে দেখলে যাতে জানানো হয়; কিন্তু গত কয়েক দিনে জেলেদের কাছ থেকেও কোনো খবর পাওয়া যায়নি।