যেসব কারণে সহিংসতা
গবেষকেরা বলছেন, এসব সহিংসতার পেছনে ছয়টি কারণ কাজ করে। যেমন রোগীর প্রেক্ষাপট, বিলম্বে চিকিৎসা, পেশিশক্তির চর্চা, মৃত্যু ঘোষণা, তীব্র সহিংসতা ও সেবা গ্রহণের সংস্কৃতি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সহিংসতা হয় বিলম্বে চিকিৎসা দেওয়াকে কেন্দ্র করে। ২৭ শতাংশ সহিংসতা হয় এ কারণে। এরপরে আছে পেশিশক্তির চর্চা। ২৬ শতাংশ সহিংসতা হয় এ কারণে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে উদ্ধৃত করে প্রবন্ধে বলা হয়েছে, ৮ থেকে ৩৮ শতাংশ স্বাস্থ্যকর্মী কর্মক্ষেত্রে সহিংসতার শিকার হন। সহিংসতার ধরনের মধ্যে শারীরিক নির্যাতন, কটু বাক্য বা অশোভন শব্দ ব্যবহার, যৌন হয়রানি অন্যতম।
সহিংসতার শিকার যে স্তরের চিকিৎসকেরা
১৫৭টি সহিংসতার শিকার হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে আছেন অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক, ডেন্টাল সার্জন, ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসার, অনারারি মেডিকেল অফিসার, ইন্টার্ন ডক্টর, জুনিয়র কনসালট্যান্ট, মেডিকেল অফিসার, কনসালট্যান্ট, আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা। তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সহিংসতার শিকার হয়েছেন জরুরি চিকিৎসা কর্মকর্তারা (ইমার্জেন্সি মেডিকেল অফিসাররা)।