চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা আশা করছি, চীনের উন্নয়নের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র আরও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখাবে। যখন এই মৌলিক সমস্যার সমাধান হবে, তখন সম্পর্ক আরও টেকসই, উন্নত ও অগ্রগামী হবে।’
এর আগে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং হি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনকে সতর্ক করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র কোনো বিষয়ে চাপ দিলে সম্পর্ক তলানির দিকে যাবে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে বিভিন্নভাবে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে বেইজিং। ওয়াং হি আরও সতর্ক করে বলেন, তাইওয়ান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সীমা লঙ্ঘন করা উচিত হবে না।
ব্লিঙ্কেনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তিনি চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার বৈঠক করেছেন। তাঁদের আলোচনা নিবিড় ও গঠনমূলক ছিল।