বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন আর নেপালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ—দুটিই তুলনামূলক ছোট ইস্যু ছিল। কিন্তু এগুলো আড়ালে থাকা দুর্নীতি, বৈষম্য আর অকার্যকর শাসনের ওপর চাপা ক্ষোভকে বিস্ফোরিত করে তোলে।

নেপালে ৪ সেপ্টেম্বর তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী পৃথ্বী সুব্বা গুরুং ২৬টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের ঘোষণা দেন। কারণ হিসেবে বলা হয়, স্থানীয়ভাবে নিবন্ধন না করা, ঘৃণা ছড়ানো ঠেকানো, প্রতারণা রোধ ইত্যাদি। কিন্তু জনগণের চোখে এটা ছিল মতপ্রকাশের স্বাধীনতা দমনের চেষ্টা।

টিকটক আগে থেকেই নিবন্ধন করায় নিষিদ্ধ হয়নি। আর সেটিই আন্দোলনকারীদের হাতিয়ার হয়ে দাঁড়ায়।

বাংলাদেশে যেমন কোটা নিয়ে আপাতদৃষ্টিতে ছোট বিষয়টা ছিল আসলে স্বজনপ্রীতি আর দুর্নীতির প্রতীক, তেমনি নেপালে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম বন্ধ করা ছিল তরুণদের কণ্ঠরোধের প্রতীক।

ফলাফল একই হয়েছে। বাংলাদেশে দীর্ঘ আন্দোলনের পর শেখ হাসিনার পতন হযেছে। আর নেপালে মাত্র দুই দিনেই অলি সরকারের পতন হয়েছে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews