ঘটনাস্থলে দায়িত্ব পালন করছিলেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ ইবনে ফরহাদ ও কামরুল ইসলাম। মোহাম্মদ ইবনে ফরহাদ বলেন, ‘গ্রেপ্তার মহিউদ্দিনের দেওয়া তথ্যমতে, হত্যার পর নিহত বীথি ও নূপুরের মাথাসহ শরীরের অন্যান্য অংশ পলিথিনে মুড়ে পোস্তগোলা সেতুর ওপর থেকে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। মরদেহের সেই অংশগুলা এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। মামলার স্বার্থে নিহত ব্যক্তিদের মাথাসহ মরদেহের অবশিষ্ট অংশ পাওয়া জরুরি। তাই আমাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলের সদস্যরা নদীতে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছেন।’

২৫ এপ্রিল কেরানীগঞ্জে সাবেক স্ত্রী বীথি আক্তার, বীথির চার বছরের শিশুসন্তান মো. রাফসান ও সাবলেট ভাড়াটিয়া নূপুর আক্তারকে হত্যা করে মরদেহ টুকরা টুকরা করে সড়ক, ঝোপঝাড় ও নদীতে ফেলে দেন মহিউদ্দিন হাওলাদার। ইতিমধ্যে শিশুর পূর্ণাঙ্গ মরদেহ ও নূপুরের মাথাবিহীন মরদেহের একটি অংশ উদ্ধার করা গেছে। বীথি ও নূপুরের মাথাসহ শরীরের অন্য অংশ এখনো পাওয়া যায়নি।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews