প্রতীকী ছবি।
সিঙ্গাপুরের চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দেশটিতে করোনা আক্রান্ত এক নারী সন্তান জন্ম দিয়েছেন। আর অ্যান্টিবডি নিয়েই শিশুটির জন্ম হয়েছে। খবর রয়টার্স-এর। এ বছরের মার্চে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন ক্যালিন এনজি-চ্যান নামে সিঙ্গাপুরের ওই নারী। চলতি নভেম্বরে এক ছেলে শিশুর জন্ম দেন চ্যান। রোববার বিষয়টি স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। খবরে বলা হয়, মা করোনা আক্রান্ত হলেও নবজাতক ছিল সংক্রমণ মুক্ত। শুধু তাই নয় এমনকি তার দেহে পাওয়া গেছে করোনা অ্যান্টিবডি। এ ব্যাপারে চ্যান জানান, ‘চিকিৎসকেরা ধারণা করেছেন গর্ভাবস্থায়ই বাচ্চার কাছে আমি অ্যান্টিবডি স্থানান্তর করেছি ।’ চ্যান করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর কিছুটা অসুস্থ ছিলেন চান। তবে আড়াই মাস পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান তিনি। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানায়, করোনা আক্রান্ত একজন গর্ভবতী নারী ভ্রূণের মাধ্যমে বা গর্ভাবস্থায় বা প্রসবকালে ভাইরাসটি সন্তানের মধ্যে স্থানান্তরিত করে কি-না সেটি এখনো জানা যায়নি। এমনকি মায়ের দুধ খাওয়ার সময়ও বাচ্চার ক্ষেত্রে এমনটি ঘটেনি। এমসিঙ্গাপুরের চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, দেশটিতে করোনা আক্রান্ত এক নারী সন্তান জন্ম দিয়েছেন। আর অ্যান্টিবডি নিয়েই শিশুটির জন্ম হয়েছে। খবর রয়টার্স-এর। এ বছরের মার্চে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন ক্যালিন এনজি-চ্যান নামে সিঙ্গাপুরের ওই নারী।চলতি নভেম্বরে এক ছেলে শিশুর জন্ম দেন চ্যান। রোববার বিষয়টি স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। খবরে বলা হয়, মা করোনা আক্রান্ত হলেও নবজাতক ছিল সংক্রমণ মুক্ত। শুধু তাই নয় এমনকি তার দেহে পাওয়া গেছে করোনা অ্যান্টিবডি। এ ব্যাপারে চ্যান জানান, ‘চিকিৎসকেরা ধারণা করেছেন গর্ভাবস্থায়ই বাচ্চার কাছে আমি অ্যান্টিবডি স্থানান্তর করেছি ।’ চ্যান করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর কিছুটা অসুস্থ ছিলেন চান। তবে আড়াই মাস পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান তিনি। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানায়, করোনা আক্রান্ত একজন গর্ভবতী নারী ভ্রূণের মাধ্যমে বা গর্ভাবস্থায় বা প্রসবকালে ভাইরাসটি সন্তানের মধ্যে স্থানান্তরিত করে কি-না সেটি এখনো জানা যায়নি। এমনকি মায়ের দুধ খাওয়ার সময়ও বাচ্চার ক্ষেত্রে এমনটি ঘটেনি। এম