উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ম্যাচের কোনো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে হয়তো একজন অধিনায়ক এমন একজন বিদেশি বোলারকে বোলিং দিয়েছেন, যিনি তার আগের দিন বাংলাদেশে এসে বিনা অনুশীলনে পরদিনই খেলতে নেমে গেছেন। হয়তো ওই এক ওভারে তিনি অনেক রান দিয়ে ফেলায় দল হেরে গেছে। অথচ অধিনায়কের হাতে ওই পরিস্থিতিতে বোলিং করানোর মতো নির্ভরযোগ্য আরও বোলার ছিলেন। এ ক্ষেত্রে ‘লো ফ্ল্যাগড’–এর আওতায় সন্দেহভাজন হয়েছেন ওই অধিনায়ক।
সূত্র জানিয়েছে, অভিযুক্ত খেলোয়াড়দের বেশির ভাগের বয়সই ৩৫ পার হয়ে গেছে এবং বয়স আর ফর্মের কারণেই তাঁদের আর জাতীয় দলে খেলার সম্ভাবনা নেই। তবে ‘হাই ফ্ল্যাগড’ না হলেও সর্বশেষ শ্রীলঙ্কা সফরের দলে থাকা একজন ক্রিকেটারের নাম আছে তালিকায়, আছেন একটি ফ্র্যাঞ্চাইজির কোচও।