সংগৃহীত

অঙ্কের হিসেবে দুই মাসও পুরোপুরি নয়। গুনে গুনে ৫৩ দিন। এপ্রিল থেকে জুনের মধ্যে এই ৫৩ দিনে ছয়বার কেঁপেছে ভারতের দিল্লি-এনসিআর। সর্বশেষ ভূকম্পনটি হয় বুধবার রাত ১০টা ৪২ মিনিটে। যদিও তা মৃদু। রিখটার স্কেলে ৩.২ মাত্রার কম্পন। ভূমিকম্পের উত্পত্তিস্থল ছিল নয়ডা থেকে ১৯ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে। গভীরতা ৩.৮ কিলোমিটার। খবর এই সময়ের।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির রেকর্ড বলছে, ছয়টি ভূমিকম্পের মধ্যে গেল ২৯ মে

র কম্পন মাত্রাই সবচেয়ে শক্তিশালী ছিল। যদিও রিখটারে তা মাঝারি মাত্রার কম্পন। তীব্রতা ছিল ৪.৫। গত ৫৩ দিনের মধ্যে ১২ এপ্রিলই ছিল প্রথম কম্পন। যার তীব্রতা ধরা পড়ে ৩.৫। পরদিন ১৩ এপ্রিলের কম্পন তীব্রতা ছিল ২.৭। ১০ ও ১৫ মে যথাক্রমে ৩.৪ ও ২.২ মাত্রার দুইটি ভূমিকম্প হয়।

পাঁচটি ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলের মধ্যে দিল্লি চতুর্থ সর্বোচ্চ অঞ্চলের মধ্যে পড়ে। যে কারণে ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে। তবে দিল্লি নিজে ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল এটা বিরল ঘটনা। উচ্চ-ভূমিকম্প অঞ্চল হিসেবে পরিচিত মধ্য এশিয়া বা হিমালয় অঞ্চলে ভূমিকম্প আঘাত হানলে, তার প্রভাবে দিল্লিতে কম্পন অনুভূত হয়।

দিল্লি লাগোয়া অঞ্চলে এখনও পর্যন্ত জোরালো দুইটি ভূমিকম্পের একটি হয়েছিল ১৯৫৬ সালের ১০ অক্টোবর, বুলন্দশহরে। যার তীব্রতা ছিল ৬.৭। অপরটি ছিল মোরাদাবাদে, ১৯৬৬ সালের ১৫ আগস্ট। রিখটারে তীব্রতা ধরা পড়ে ৫.৮। এই দুইটি অঞ্চলই পড়ে পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews