২০১৮ সালে ম্যালওয়্যারযুক্ত হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা পাওয়ার পর হ্যাকিংয়ের শিকার হয় বেজোসের ফোন।
এদিকে বিবিসি’র সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে নিক বলেন, হোয়াটসঅ্যাপের এনক্রিপ্টেড বার্তায় “হ্যাকিং করে ঢোকা সম্ভব নয়।” হোয়াটসঅ্যাপের নিরাপত্তা ত্রুটির বিষয়টিও মেনে নেননি তিনি।
নিকের এমন মন্তব্যে কৌতুক করে সাইবার নিরাপত্তা গবেষক কেভিন বাউমন্ট বলেন, “ত্রুটি কীভাবে কাজ করে নিক ক্লেগকে কেউ বলবেন না।”
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মাদ বিন সালমানের ব্যক্তিগত নাম্বার থেকে বেজোসের ফোনে একটি হোয়াটসঅ্যাপ বার্তা আসার পরই হ্যাকিংয়ের শিকার হয় তার ফোন, সম্প্রতি এমন খবর প্রকাশ করেছে গার্ডিয়ান।
তদন্তে দেখা গেছে বার্তা পাওয়ার পরই গোপনে অনেক ডেটা শেয়ার করছিলো বেজোসের ফোন।
এমন দাবিকে “অবাস্তব” বলেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সৌদি দূতাবাস। এমন দাবির কারণে তদন্তে আহ্বানও জানিয়েছে সৌদি দূতাবাস।
সাক্ষাৎকারে নিক বলেন, “বার্তা যখন পাঠানো হয় স্থানান্তরের সময় এমন কিছু ঘটতে পারে না কারণ এটি এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপ্টেড।”
“আমরা আপনার মতোই নিশ্চিত যে এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশনে হ্যাকিং করা যেতে পারে না,” যোগ করেন নিক।
অন্যদিকে সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা বলছেন, হোয়াটসঅ্যাপ সফটওয়্যারে আগেও নিরাপত্তা ত্রুটি পাওয়া গেছে।