ফাইল ছবি







সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার। বললেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।













আজ বৃহস্পতিবার গুলশানের তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।













আইনমন্ত্রী বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানকে অপমান বা অবমাননা করতে সরকার দেবে না। কারণ দেশের জনগণকে নিরাপত্তা দেয়া ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষা করা সরকারের দায়িত্ব। যারাই এরকম আচরণ করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বাধ্য হবে।

তিনি বলেন, অতীতেও আমরা দেখেছি বিএনপিপন্থী আইনজীবী ও বিএনপির সমর্থক বহিরাগতরা তাদের বিরুদ্ধে আদালত কোনও আদেশ বা রায় দিলে তারা উচ্ছৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। তাতে পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয় যে বিএনপির আইনের শাসনের প্রতি কোনো ধরনের শ্রদ্ধা নেই।







প্রসঙ্গত, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি করার সময় বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আপিল বিভাগের এজলাসকক্ষে অবস্থান নিয়ে হট্টগোল করে। এতে সকাল থেকে বিচার কার্যক্রম বন্ধ থাকে।

শারীরিক অবস্থার মেডিকেল প্রতিবেদন না আসায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদার জামিন আবেদনের শুনানি ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত পিছিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

১২ ডিসেম্বরের মধ্যে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা জানতে মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন জমাদানের নির্দেশও দেয় আপিল বিভাগ।

খালেদার মেডিকেল প্রতিবেদন জমা দিতে সময় আবেদন করা হলে বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ছয় বিচারকের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এরপরপরই বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। শুনানি পেছানোর প্রতিবাদে বিএনপিপন্থী প্রায় ২০০ জন আইনজীবী সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আদালতের কক্ষে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এসময় আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের বেঞ্চের বিচারকরা নিয়মিত বিরতির আগেই আদালত কক্ষ ত্যাগ করেন।

এমকে

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার। বললেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।আজ বৃহস্পতিবার গুলশানের তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, আমি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, বাংলাদেশের কোনো প্রতিষ্ঠানকে অপমান বা অবমাননা করতে সরকার দেবে না। কারণ দেশের জনগণকে নিরাপত্তা দেয়া ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষা করা সরকারের দায়িত্ব। যারাই এরকম আচরণ করবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সরকার বাধ্য হবে। তিনি বলেন, অতীতেও আমরা দেখেছি বিএনপিপন্থী আইনজীবী ও বিএনপির সমর্থক বহিরাগতরা তাদের বিরুদ্ধে আদালত কোনও আদেশ বা রায় দিলে তারা উচ্ছৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। তাতে পরিষ্কারভাবে প্রতীয়মান হয় যে বিএনপির আইনের শাসনের প্রতি কোনো ধরনের শ্রদ্ধা নেই। প্রসঙ্গত, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি করার সময় বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আপিল বিভাগের এজলাসকক্ষে অবস্থান নিয়ে হট্টগোল করে। এতে সকাল থেকে বিচার কার্যক্রম বন্ধ থাকে। শারীরিক অবস্থার মেডিকেল প্রতিবেদন না আসায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদার জামিন আবেদনের শুনানি ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত পিছিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ১২ ডিসেম্বরের মধ্যে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা জানতে মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদন জমাদানের নির্দেশও দেয় আপিল বিভাগ। খালেদার মেডিকেল প্রতিবেদন জমা দিতে সময় আবেদন করা হলে বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে ছয় বিচারকের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এরপরপরই বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। শুনানি পেছানোর প্রতিবাদে বিএনপিপন্থী প্রায় ২০০ জন আইনজীবী সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আদালতের কক্ষে প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এসময় আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের বেঞ্চের বিচারকরা নিয়মিত বিরতির আগেই আদালত কক্ষ ত্যাগ করেন। এমকে



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews