দুই পরিবারের এই টানাটানিতে দীর্ঘ ২৫ দিন হিমঘরে পড়েছিল লাকিংমের মরদেহ। এ সময় লাকিংমের পরিবারের পাশে দাঁড়ায় আইন ও সালিশ কেন্দ্রসহ একাধিক মানবাধিকার ও নাগরিক সংগঠন। লাকিংমের বাবা লালা অং চাকমা (৫২) প্রথম আলোকে বলেন, অপহরণের ১১ মাস পর গত ৯ ডিসেম্বর তিনি জানতে পারেন, মেয়ের (লাকিংমে) মরদেহ মর্গে পড়ে আছে। তিনি লাশ নিতে গিয়ে জানতে পারেন, অপহরণ, নাবালিকা বিয়ে ও জোরপূর্বক ধর্মান্তরে বাধ্য করার অভিযোগে যে আতাউল্লাহর বিরুদ্ধে তিনি মামলা করেছিলেন, সেই আতাউল্লাহ নিজেকে স্বামী দাবি করে লাশ নেওয়ার আবেদন করেছেন কক্সবাজারের একটি আদালতে।