জনপ্রতিনিধি ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গতকাল দুজন সীমান্ত পার হয়ে মিয়ানমার থেকে মহিষ নিয়ে আসার জন্য গিয়েছিলেন। মহিষ নিয়ে ফিরে আসার সময় সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি এলে তাঁরা বিস্ফোরণে আহত হন। ঘটনাস্থলে মহিষ রেখে তাঁরা সীমান্ত অতিক্রম করে চলে আসেন। তাঁদের ফেলে আসা মহিষ নিয়ে আসার জন্য আজ সকালে তিনজন গেলে আবার বিস্ফোরণ ঘটে। এলাকার লোকজন সংবাদ পেয়ে তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে আসেন এবং চিকিৎসার জন্য কক্সবাজারে পাঠিয়ে দেন।

নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার প্রথম আলোকে বলেন, সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সে দেশের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘাত চলমান থাকায় লোকজনকে সীমান্তের কাছাকাছিও না যাওয়ার জন্য বলে দেওয়া হয়েছে। তারপরও রামুর কিছু ব্যক্তি গরু ও মহিষ নিয়ে আসার জন্য গোপনে সীমান্তের ওপারে চলে যান। মাইন বিস্ফোরণে দুই দিনে পাঁচজন আহত হওয়ার বিষয়টি উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews