নেহা পুলিশের কাছে বলেন, ‘শনিবার শীতল জানান, তিনি আহার গ্রামে একটি অ্যালবামের শুটিংয়ে যাচ্ছেন। প্রায় ছয় মাস আগে শীতলের সঙ্গে সুনীলের পরিচয় হয়, তখন শীতল ওর হোটেলে কাজ করতেন। পরে ও জানতে পারেন, সুনীল বিবাহিত এবং তাঁর দুই সন্তান রয়েছে। এরপর শীতল হোটেলের চাকরি ছেড়ে মডেলিংয়ে মন দেন। কিন্তু সুনীল তাঁর পিছু ছাড়েননি। শনিবার রাত ১২টার দিকে শীতল আমাকে ভিডিও কল করে জানায় শুটিং শেষ হয়েছে, বাড়ি ফিরছে। সে সময় ও আরও বলেন, সুনীল সেখানে এসে তাঁকে মারধর করছেন।’