মহামারি ও পারিবারিক কারণে মানসিকভাবে ভালো নেই লিমা। বাবার সঙ্গে থাকেন তিনি। বাড়ির লোকজন ঘর থেকে তেমন বের হন না। লিমা জানান, করোনার শুরু থেকেই তাঁরা ঘরবন্দী। মেজ বোনের ছোট্ট মেয়েটির নিরাপত্তার কারণে একটু বেশি সাবধান থাকছেন তাঁরা। এ ছাড়া তাঁদের মোহর আলীরও বয়স বেড়েছে। তিনিও সাবধানতার অন্যতম কারণ। জন্মদিন প্রসঙ্গে লিমা বলেন, ‘মনটা ভালো নেই। অন্য আর দশটা দিনের মতোই কাটছে। ছোট বোন ও বাসার বাচ্চারা শুভেচ্ছা জানিয়েছে। আলাদা করে কোনো আয়োজন নেই, সেই বয়সও নেই। করোনা পরিস্থিতির কারণে বাড়িতে কেকটেক আনতে নিষেধ করেছি। বেঁচে থাকলে আরও অনেক জন্মদিন পালন করা যাবে। বোনের বাচ্চারা আছে, তাদের সঙ্গে দিনটি কাটাচ্ছি।’