বগুড়া শহরের ঝোপগাড়ি এলাকায় তাঁর বাড়ি। বাবা বেলাল উদ্দিন সেখানে অ্যানটিক গয়নার ব্যবসা করতেন। তবে ছেলের আয়ে সংসারে সচ্ছলতা আসায় ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন।
রিয়াজুলের সঙ্গে কথা হচ্ছিল তাঁর নিজের অফিসে বসে। বলছিলেন, ‘রাত জেগে কাজ করতে করতে এক সময় অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম। চিকিৎসকেরা সন্দেহ করেছিলেন, ক্যানসার। বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছি। এর মধ্যে কাজ বন্ধ ছিল অনেক দিন। তখন মাসে আয় ১ লাখ টাকা থেকে ৩০ হাজারে নেমে এসেছিল।’