কর্মস্থল বারিধারায় যেতে সকাল আটটার দিকে মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে বের হয়েছিলেন জেসমিন খন্দকার। প্রথমে মোহাম্মদপুরের টাউন হল গিয়ে পাঁচজন অটোরিকশাচালকের সঙ্গে কথা বলেন। কিন্তু বারিধারার নাম শুনে চালকদের কেউ যেতে রাজি হননি। এর বাইরে একজন চালক যেতে রাজি হলেও ভাড়া চেয়েছিলেন তিন গুণ।
আধঘণ্টা চেষ্টার পর টাউন হল থেকে রিকশায় করে তিনি জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে যান (আড়ংয়ের উল্টো দিকে) জেসমিন। সেখানে দাঁড়িয়ে উত্তরা-আবদুল্লাহপুরগামী বাসের জন্য অপেক্ষা করেন। কিন্তু সব বাসই যাত্রী ভর্তি করে দরজা লাগিয়ে যাচ্ছিল। সংসদের সামনে বাসগুলো থামেনি।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেসমিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘বৃষ্টিতে বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশা কিছুই পাইনি। বাসের অপেক্ষায় থেকে বৃষ্টিতে অর্ধেকের বেশি ভিজে গেছে। অফিসে জানিয়ে দিয়েছি, আজ আর যাওয়া সম্ভব না।’