বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেছেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমার সরকার একমত হলে রাখাইনে খাদ্যসহায়তা পাঠাতে জাতিসংঘ করিডর চালু করতে পারে। তবে দুই দেশের সম্মতি ছাড়া এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না জাতিসংঘ। গতকাল ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক কার্যালয়ের দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। এতে বলা হয়, রাখাইনে মানবিক পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে জাতিসংঘ উদ্বিগ্ন। সংস্থাটি বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দাতা হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন জোরদার করতে কাজ করবে জাতিসংঘ। এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমারে সীমান্ত পেরিয়ে যেকোনো মানবিক সহায়তা বা সরবরাহের জন্য প্রথমে দুই সরকারের সম্মতি প্রয়োজন। সীমান্ত অতিক্রম করে সহায়তা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারের অনুমতি নিতে হয়। এ ছাড়া সংস্থাটি সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে পারবে না বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।