যশোর নওয়াপাড়ার বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলে চাকরি সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলায় খালাস পেয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব এবং সাবেক বস্ত্র ও শিল্পমন্ত্রী এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারসহ চার আসামি।
বৃহস্পতিবার যশোরের স্পেশাল জজ (জেলা জজ) আদালতের বিচারক নিতাই চন্দ্র সাহা এ রায় ঘোষণা করেছেন।
খালাসপ্রাপ্ত অন্য তিন আসামি হলেন- সময়রক্ষক ও এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর শহিদুল্লাহ, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলের উপ-মহাব্যবস্থাপক নুরুল হক এবং উপ-মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) হুমায়ুন কবির।
আসামি পক্ষের আইজনজীবী অ্যাডভোকেট মাহাবুব আলম বাচ্চু বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত চার আসামিকে খালাস দিয়েছেন। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।
আদালত সূত্র মতে, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলে চাকরি করার সময়ে ১৯৮৮ সালের ৬ মে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সময়রক্ষক ও এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর শহিদুল্লাহ চাকরিচ্যুত হন। ১৯৮৯ সালের ১৭ আগস্ট বেতনবিহীন শর্ত সাপেক্ষে বস্ত্র ও শিল্প কর্পোরেশন মন্ত্রণালয়ের আদেশে আবার তার চাকরি বহাল রাখা হয়। সে মোতাবেক পাঁচ দিন পর ২৩ আগস্ট তিনি চাকরিতে যোগদান করেন।
কিন্তু তৎকালীন বস্ত্র ও শিল্পমন্ত্রী বর্তমান জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলের উপ-মহাব্যবস্থাপক নুরুল হক এবং উপ-মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) হুমায়ুন কবিরের সাথে যোগসাজসে ১৯৯০ সালের ৩০ আগস্ট মীর শহিদুল্লাহ এক লাখ ৬১১ টাকা বেতন উত্তোলন করেন।
এই অনিয়মের ঘটনায় তৎকালীন যশোর জেলা দুর্নীতি দমন ব্যুরোর পরিদর্শক সুখরঞ্জন জমাদ্দার বাদী হয়ে ১৯৯২ সালের ২৮ জুলাই অভয়নগর থানায় মামলা করেন।
মামলায় মীর শহিদুল্লাহ, এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, নূরুল হক এবং হুমায়ুন কবিরসহ চারজনকে আসামি করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর সহকারী পরিচালক আবুল বাসার এ মামলায় মীর শহিদুল্লাহ ও এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেন।
২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারী মীর শহিদুল্লাহ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে রুহুল আমিন হাওলাদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।
এরপর আদালতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আজকে ২৯ সেপ্টেম্বর বিচারক আসামিদের বেখসুর খালাস দিয়েছেন।
যশোর নওয়াপাড়ার বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলে চাকরি সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলায় খালাস পেয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব এবং সাবেক বস্ত্র ও শিল্পমন্ত্রী এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারসহ চার আসামি।বৃহস্পতিবার যশোরের স্পেশাল জজ (জেলা জজ) আদালতের বিচারক নিতাই চন্দ্র সাহা এ রায় ঘোষণা করেছেন।খালাসপ্রাপ্ত অন্য তিন আসামি হলেন- সময়রক্ষক ও এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর শহিদুল্লাহ, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলের উপ-মহাব্যবস্থাপক নুরুল হক এবং উপ-মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) হুমায়ুন কবির।আসামি পক্ষের আইজনজীবী অ্যাডভোকেট মাহাবুব আলম বাচ্চু বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত চার আসামিকে খালাস দিয়েছেন। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।আদালত সূত্র মতে, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলে চাকরি করার সময়ে ১৯৮৮ সালের ৬ মে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সময়রক্ষক ও এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর শহিদুল্লাহ চাকরিচ্যুত হন। ১৯৮৯ সালের ১৭ আগস্ট বেতনবিহীন শর্ত সাপেক্ষে বস্ত্র ও শিল্প কর্পোরেশন মন্ত্রণালয়ের আদেশে আবার তার চাকরি বহাল রাখা হয়। সে মোতাবেক পাঁচ দিন পর ২৩ আগস্ট তিনি চাকরিতে যোগদান করেন।কিন্তু তৎকালীন বস্ত্র ও শিল্পমন্ত্রী বর্তমান জাতীয় পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, বেঙ্গল টেক্সটাইল মিলের উপ-মহাব্যবস্থাপক নুরুল হক এবং উপ-মহাব্যবস্থাপক (হিসাব) হুমায়ুন কবিরের সাথে যোগসাজসে ১৯৯০ সালের ৩০ আগস্ট মীর শহিদুল্লাহ এক লাখ ৬১১ টাকা বেতন উত্তোলন করেন।এই অনিয়মের ঘটনায় তৎকালীন যশোর জেলা দুর্নীতি দমন ব্যুরোর পরিদর্শক সুখরঞ্জন জমাদ্দার বাদী হয়ে ১৯৯২ সালের ২৮ জুলাই অভয়নগর থানায় মামলা করেন।মামলায় মীর শহিদুল্লাহ, এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, নূরুল হক এবং হুমায়ুন কবিরসহ চারজনকে আসামি করা হয়।তদন্ত কর্মকর্তা তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর সহকারী পরিচালক আবুল বাসার এ মামলায় মীর শহিদুল্লাহ ও এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদারকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দেন।২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারী মীর শহিদুল্লাহ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে রুহুল আমিন হাওলাদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।এরপর আদালতে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আজকে ২৯ সেপ্টেম্বর বিচারক আসামিদের বেখসুর খালাস দিয়েছেন।