ওই অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা ছিল সন্ধ্যা সাতটায়। তার এক ঘণ্টা আগে ১০–১২ জনের একটি দল সেখানে যায়। কেন ফ্যাসিবাদের সঙ্গে যুক্ত সাংস্কৃতিক কর্মীদের হলে অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, সেই প্রশ্ন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র কর্তৃপক্ষকে করে তারা। তারা বলতে থাকে, এ ধরনের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদকে নতুন করে পুনর্বাসন করার চেষ্টা চলছে। পরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের নোটিশ বোর্ডে এই কবিতা আবৃত্তির অনুষ্ঠানের নাম মুছে ফেলা হয়। এই ঘটনার আগেই ওই অনুষ্ঠানের বিরোধিতা করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছিলেন ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী সাংস্কৃতিক মৈত্রী’–এর এই সদস্যরা।