'বিদেশ ভয় কাটছে না সরকারের'

এক ঘন্টা আগে

কোন সূত্রের বরাত না দিয়ে এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রকে এখনো সন্দেহের চোখে দেখছে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার। সরকারি দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা দেশ রূপান্তরকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এখনো পরিবর্তন করতে পারেনি ক্ষমতাসীনরা। যুক্তরাষ্ট্র এখনো নানারকম সুযোগ খোঁজার অপেক্ষায় আছে বলে মনে করেন সরকার দলের এ নেতারা।

তারা বলছেন, শ্রম আইন সংশোধন, অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে ট্রেড ইউনিয়ন চালু করার চাপসহ কূটনৈতিক নানা দিক থেকে সরকারকে চাপে ফেলার সুযোগ খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র।

কঠোর বার্তা দিয়েও নরম আওয়ামী লীগ – আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এমনটা। এতে বলা হয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে স্বজনেরা প্রার্থী হলেও দলীয় ব্যবস্থার মুখে পড়তে হচ্ছে না মন্ত্রী এমপিদের। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার অবস্থান থেকে সরে এসেছে আওয়ামী লীগ। দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা বলছেন মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেয়া হত তবে বিষয়টি দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে আলোচনা হত। তবে সভাপতি মন্ডলীর একজন সদস্য বলেছেন মন্ত্রী-এমপির প্রার্থী হওয়া স্বজনেরা বাড়াবাড়ি করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদপত্র

বলা হচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়েতে নামমাত্র স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল পয়েন্ট থাকলেও ‘ম্যানুয়ালি’ সিগন্যাল ব্যবস্থা একমাত্র ভরসা। তবে এতে বিন্দুমাত্র আস্থা রাখতে পারেন না মাঠ পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীরা। রেলের ছোটবড় দুর্ঘটনার ৯০ শতাংশই ঘটেছে সিগন্যাল ব্যবস্থার ত্রুটির কারণে। পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চল রেলের অধিকাংশ সেকশনে ব্রিটিশ আমলের সিগন্যাল ব্যবস্থা এখনো বিদ্যমান। রেল অধিদপ্তর এজন্য পর্যাপ্ত জনবলের অভাবকেই দুষছে।

গতকাল গাজীপুর মহানগরের কাজীবাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী টাঙ্গাইল কমিউটার ট্রেন ও একটি তেলবাহী ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুই ট্রেনের ইঞ্জিন ও সাতটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে, চালকসহ আহত হন চারজন। দুর্ঘটনার কারণ তদন্তে তিনটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে ও কর্তব্যে অবহেলার কারণে এক স্টেশন মাস্টার ও দুই পয়েন্ট ম্যানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।

কমিউটার ট্রেন সাধারণত যাত্রীতে ভরপুর থাকে। কিন্তু গতকাল শুক্রবার ট্রেনটির সাপ্তাহিক বন্ধ থাকায় যাত্রীবিহীন ছিল। পথে যাত্রাবিরতির সময় দু-একজন উঠে থাকতে পারে। ফলে ব্যাপক প্রাণহানির ঘটনা এড়ানো গেছে। তবে এমন পরিস্থিতি তো সব সময় থাকে না।

গত চার বছরে ট্রেন দুর্ঘটনায় এক হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে। অথচ জানমালের ক্ষতিপূরণ নিয়ে কথা হচ্ছে না। দেশের পরিবহনব্যবস্থায় বাস, বিমান ও নৌযান—তিন খাতেই যানের জন্য বীমার প্রচলন রয়েছে। এতে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ পান পরিবহনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

অথচ রেলের মতো গুরুত্বপূর্ণ গণপরিবহনে কোনো ধরনের বীমার ব্যবস্থা নেই। ফলে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হলে সংশ্লিষ্ট পরিবহন প্রতিষ্ঠান হিসেবে রেল কর্তৃপক্ষ কোনো ক্ষতিপূরণ পায় না। এমনকি যাত্রীর ক্ষতিপূরণ বাবদ সরকারের বরাদ্দ করা আর্থিক তহবিল নেই।

২০১৯ সালে বীমা করার পরিকল্পনা করেছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে। সেটি আগায়নি। রেলওয়ে এখনো ১৮৯০ সালের আইনে পরিচালিত হচ্ছে। বহু বছর আগের আইন বর্তমানের সঙ্গে কতটা মানানসই, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ‘বীমা করা প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছি। কিন্তু কোন প্রক্রিয়ায় হবে, তা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।’

সংবাদপত্র

Border killings by BSF rise despite repeated pledges অর্থাৎ বারবার প্রতিশ্রুতির পরও বিএসফ দ্বারা সীমান্তে হত্যা বেড়েছে, ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের প্রধান শিরোনাম এটি। বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র বলছে এ বছরের প্রথম তিন মাসে ছয়জন বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী, যদিও গত মার্চে ঢাকায় এসে বিএসএফের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে প্রতিশ্রুতি দেয়া হয় যে সীমান্তে হত্যা বন্ধে কাজ করা হবে।

সাম্প্রতি ঘটনায় দেখা যায় বিএসএফ শরীরের উপরের অংশে গুলি চালায়, যা নিয়ে কোন দেশ থেকেই আলাদা বা সমন্বিত কোন তদন্ত দেখা যায় নি।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের কম্বনিয়া এলাকায় গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রাতেই টেকনাফ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন নুরুল আলম। বদি একই আসনের সংসদ সদস্য শাহীন আকতারের স্বামী। স্থানীয় লোকজন জানান, সংসদ সদস্য পদ হারিয়ে দীর্ঘদিন অনেকটা নীরব থাকার পর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নতুন করে আবির্ভূত হয়েছেন বদি। এর আগে কর্মকর্তাকে প্রহারসহ নানা ঘটনায় আলোচনার জন্ম দিয়েছেন তিনি।

সংবাদপত্র

ভুলে ভুলে ঢাকার সর্বনাশ – যুগান্তরের এই খবরে বলা হয় সবুজ ও জলাশয় ৩১ শতাংশই দখল হয়ে গিয়েছে। ঢাকা শহরের কেন্দ্রীয় অঞ্চলে ১৯৯৫ সালে জলাশয় ছিল ২০.৫৭ শতাংশ। ২০২৩ সালে এসে ১৭.৬৭ শতাংশ জলাশয় কমে দাঁড়িয়েছে ২.৯ শতাংশে। তেমনি সবুজ ছিল ২২ শতাংশ, সেটি ১২.৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯.৩ শতাংশে। বিগত ২৮ বছরে ঢাকার কেন্দ্রীয় নগর অঞ্চলে সবুজ ও জলাশয় কমেছে প্রায় ৩১ শতাংশ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) ২০২৩ সালের সবুজ ও জলাশয়বিষয়ক গবেষণা প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এমন চিত্র মিলেছে।

নগর বিশেষজ্ঞদের মতে, তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রধান কারণ ভুল নগর দর্শন। ভুল চিন্তার কারণে শহরের মধ্য দিয়ে বহমান খালগুলো দখল ও ভরাট হয়ে গেছে। শহরকে ঘিরে রাখা নদীগুলোও সংকুচিত হয়ে পড়ছে। অপরিকল্পিত, মানব বিচ্ছিন্ন এবং পরিবেশ বিধ্বংসী কর্মধারার মধ্য দিয়ে দ্রুতগতির নগরায়ণের খেরাসত আমাদের দিতে হচ্ছে। ঢাকায় যে হারে তাপমাত্রা বাড়ছে তার লাগাম টেনে ধরতে হবে। নইলে এই শহরে বসবাস করা খুবই দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে।

তাদের অভিমত-যে কোনো বাসযোগ্য নগরে সবুজ ও জলাশয় থাকার কথা ৪০ শতাংশ। তবে ঢাকার কেন্দ্রীয় অঞ্চলে রয়েছে মাত্র ১২.২ শতাংশ অর্থাৎ ২৭.৮ শতাংশ কম।

বিদ্যুতে ভর্তুকির ৮১ শতাংশই ক্যাপাসিটি চার্জ – বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম এটি। খবরে বলা হচ্ছে উৎপাদন খরচের চেয়ে কম মূল্যে বিদ্যুৎ বিক্রি করায় প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ আর্থিক ঘাটতিতে পড়তে হচ্ছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিপিডিবি)। এ ঘাটতি মেটাতে সংস্থাটিকে প্রতি বছর ভর্তুকি হিসেবে বড় অংকের অর্থ দিচ্ছে সরকার। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সংশোধিত বাজেটে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি ধরা হয়েছে ৩৯ হাজার ৪০৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। অন্যদিকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভাড়া বাবদ (কাপাসিটি চার্জ) ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৩২ হাজার কোটি টাকার বেশি। তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ খাতের জন্য দেয়া ভর্তুকির ৮১ শতাংশই ব্যয় হয়ে যাচ্ছে ক্যাপাসিটি চার্জ পরিশোধে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদ্যুতে ভর্তুকি হিসাবে প্রতি বছর যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ হয় তার বড় অংশই ব্যয় হচ্ছে কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ। অন্যদিকে বছরে চার ধাপে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে আগামী তিন বছরের মধ্যে এ খাতের ভর্তুকি তুলে নেয়ার পরিকল্পনা সরকারের। তবে বিপিডিবির পক্ষে দাম বাড়িয়ে আর্থিক চাপ সামাল দেয়া সম্ভব হবে কিনা, তা নিয়ে বড় ধরনের সংশয় রয়েছে। কেননা দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রতি বছরই খরচ বাড়ছে। এর পেছনে কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ অন্যতম কারণ। পাশাপাশি এ খাতে অযৌক্তিক ব্যয়, দুর্নীতিসহ নানা কারণেও খরচ বাড়ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

সংবাদপত্র

What lies ahead for the economy? দ্য বিজনেস স্ট্যার্ন্ডাড প্রধান শিরোনাম করেছে এমনটা। এতে বলা হয় কোভিড-১৯ মহামারীর ধাক্কা অনেকটাই কাটিয়ে উঠতে পেরেছে বাংলাদেশ। দেশের অর্থনীতিকে এসময় শক্ত ভিতের উপর রেখেছে কৃষিখাত। গত কয়েকমাস ধরে অপরিবর্তিত রয়েছে বিদেশি মুদ্রার বিনিময়মূল্যও।

তারপরও মুদ্রাস্ফীতির চাপ ও রিজার্ভ সংকট দেশের সার্বিক অর্থনীতিকে চাপে রেখেছে। ডলার সংকটে টানা ২য় বছর শিল্প কারখানার পণ্য রপ্তানিও কমে গিয়েছে। এছাড়া জিডিপি বৃদ্ধির হার যেমন কমেছে তেমনি বেকারত্বও বেড়েছে এই সময়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন দেশের অর্থনীতির চাপ সহ্য করার ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে।

মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে আরও অবনতি বাংলাদেশের – নয়া দিগন্তের খবরে বলা হয় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১০০ পয়েন্টের মধ্যে ২৭ দশমিক ৬৪ পেয়ে ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম। গত বছর অবস্থান ছিল ১৬৩তম।

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকের ২০২৪ সংস্করণ প্রকাশ করেছে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স। প্রতিবেদনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শুধু আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল ও ভুটানের পেছনে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দিক দিয়ে এবার শীর্ষস্থান দখল করেছে নেপাল

সংবাদপত্র

অন্যান্য খবর

আমাদের উপর জুলুম হয়েছে – মানবজমিনের এই শিরোনামটি মাওলানা মামুনুল হকের মুক্তি নিয়ে। বিস্তারিত লেখা হয়, তিন বছর পর জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক।

গতকাল বেলা ১১টায় গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। কারাফটক থেকে মামুনুল হককে বহন করা গাড়ি তার বাড়ির সামনে আসার আগেই তাকে ঘিরে ফেলেন ভক্ত ও অনুসারীরা। এ সময় তারা মামুনুল হককে ফুল দিয়ে সংবর্ধনা জানান। পরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মামুনুল হক বলেন, আমি আজ এই মুহূর্তে আমার মুক্তি উপলক্ষে বলতে চাই, আমাদের ওপর জুলুম করা হয়েছে। এটাকে আমরা সহ্য করে নিলাম। আমাদের ভাইদেরকে হত্যা করা হয়েছে, সেটাও সহ্য করে নিলাম। আল্লাহর এই জমিনে আল্লাহর দ্বিনের ঝাণ্ডা সমন্বিত করেই আমাদের যাত্রা থামবে। নয়তো শাহাদত, নয়তো খেলাফত, ইনশাআল্লাহ্।

দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়ছে বিক্ষোভ – প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম। এতে বলা হয় ইসরায়েলের নির্বিচার ফিলিস্তিনিদের হত্যা বন্ধের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যে বিক্ষোভ চলছে, তা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। লন্ডন, প্যারিস ও রোম থেকে সিডনি, টোকিও, বৈরুতসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরে এই বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। এসব বিক্ষোভ থেকে অবিলম্বে গাজায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধের দাবি জানানো হচ্ছে। পাশাপাশি ইসরায়েল ও গাজা যুদ্ধকে সমর্থন করে, এমন সব কোম্পানির সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করার দাবি তোলা হচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ ক্যাম্পাস থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধবিরোধী বিক্ষোভকারীদের হটাতে যে দমন–পীড়ন চালানো হচ্ছে, সেটাও তাঁদের প্রতিবাদে শামিল হতে উৎসাহিত করছে বলে বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন।



Contact
reader@banginews.com

Bangi News app আপনাকে দিবে এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা যা আপনি কাগজের সংবাদপত্রে পাবেন না। আপনি শুধু খবর পড়বেন তাই নয়, আপনি পঞ্চ ইন্দ্রিয় দিয়ে উপভোগও করবেন। বিশ্বাস না হলে আজই ডাউনলোড করুন। এটি সম্পূর্ণ ফ্রি।

Follow @banginews